পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(m7 || ÀS) আমরা বলিতেছিলাম যে, প্ৰকৃত অবস্থা লাভ হইলে জীবের কর্তৃত্ববােধ চলিয়া যায়। তখন দেখা যায় যে, জীৰ ভগবানের ‘ভেদাভেদপ্ৰকাশ”। জীব-সৌন্দর্ঘ্যের মূলে জীব। জীবই” ক্ষেত্ৰজ্ঞরূপে DDDBDB LGDDDBBBS DDB DBBDD DBBD S STBDDBBDBD DBDBB বলিয়াছেন,- যথা প্ৰকাশয়ত্যেকঃ কৃৎমিং লোকমিমং রবিঃ । ক্ষেত্ৰং ক্ষেত্রী তথা কৃৎমিং প্ৰকাশয়তি ভারত ৷৷ ৩৩ ৷৷ ve হে ভারত, যেমন একমাত্ৰ সূৰ্য্য এই লোকসমুদয় প্ৰকাশ করে, তন্দ্ৰপ | ক্ষেত্ৰজ্ঞ সমুদয় ক্ষেত্ৰকে প্ৰকাশ করে। জীবাত্মা জীব-সৌন্দৰ্য্যের কারণ। প্ৰাকৃত উপকরণের কোন সৌন্দৰ্য্য নাই, এ কথা বলি না। কিন্তু জীবই প্ৰাকৃত উপকরণরাশিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করিয়া, উপযুক্তরূপে সন্নিবেশিত করিয়া, জীবদেহের শোভা বিধান করে। পূর্বে বলা হইয়াছে যে, জীব-শক্তি ভগবানের শক্তি, জীব ভগবানের “ভেদাভেদ” প্ৰকাশ।।*।। সুতরাং জীবসৌন্দৰ্য্যের মূলেও পরমেশ্বরেরই শক্তি বিদ্যমান। পরমেশ্বরই জীবসৌন্দর্যের মূলকরণ \ জীবসৌন্দৰ্য্যকে আমরা প্ৰাকৃতাপ্ৰাকৃত সৌন্দৰ্য্য নামে অভিহিত করিয়াছি। জীবের প্ৰাকৃত দিকও আছে, অপ্ৰাকৃত দিকও আছে। জীরের প্রাকৃত দিক প্রাকৃত বুদ্ধির গোচর, কিন্তু জীবের অপ্ৰাকৃত দিক বুদ্ধি-গম্য নহে। জীবাত্মার স্বরূপ সম্বন্ধে বুদ্ধিবৃত্তি দ্বারা কিছু জানা যায় না,-ইহা

  • “ক্ষেত্ৰজ্ঞঞ্চাপি মাং বিন্ধি সর্বক্ষেত্ৰেষু ভারত।

ক্ষেত্ৰক্ষেত্ৰজায়োজনং যত্তজজ্ঞানং মতং মম ॥২২ ৭ জয়োদশ অধ্যায়, শ্ৰীমন্তব্গবদগীতা ।