পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানবের সৌন্দর্ঘ্যের সাধ- মিটাইতে পারেনা; বরং সে সাধ.মিষ্ট্ৰাষ্ট্রক্সার প্ৰতিবাদীস্তু। আমরা দেখিয়াছি যে মানুষ বাল্যকাল হইতে সুন্দর, চায়, সুন্দর ভালবাসে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাধিব সৌন্দৰ্য আর তাহাকে তৃপ্তি দিতে পারেন। তাহার প্রাণ অখিলারসামৃতমূৰ্ত্তিকে ধরিতে চায়, আলিঙ্গন কুটুতে টুরি। বস্তুতঃ মানুষ ধারণাযোগ্য এমন কিছু চায়, যাহার মাধুরীর শেষ নাই, উপমা নাই, যাহার বিমল সহবাসে আপনা ভুলিয়া লাখ লাখ যুগ কাটাইয়া দিতে পারে। ভক্ত বিদ্যাপতি সে মাধুরীর, সে সৌন্দর্ঘ্যের সন্ধান পাইয়াই বলিয়াছেন,- জনম অবধি হাম, রূপ নেহারানু, নয়ন না তিরাপিত ভেল । সোই মধুর বোল, वंदणी हि उन्कार, শ্রতিপথে পরশ না গেল ৷ কত মধু যামিনী, রভসে গোয়ায়ানু ना बूक्र देकछन cकणि। লাখ লাখ যুগ, ८िब्र शि८ व्रांथं, তবু হিয়া জুড়ান না গেলি ৷” ভক্ত বিভাপতি যে মাধুরীর, যে রসাতত্বের কথা বলিয়াছেন তাহা কোথায়? ব্রহ্মের অনন্তত্বে, সে মাধুৰী, সে রসতত্ত্ব, খুজিতে গেলে বিহবল হইয়া পড়ি । ব্ৰহ্মের অনন্তত্ব সে পিপাসা মিটাইতে পারে না । হায় হায় ! তবে কি এ পিপাসা মিটিবার স্থান নাই ? যে সৌন্দৰ্য্যনিধিকে প্ৰাণ লাভ করিতে চায়, লাভ করিয়া পিপাসা মিটাইতে চায়, তাহাকে কি পাওয়া যায় না ? এই পিপাসা কি স্বপ্ন, মরীচিকা মাত্ৰ ! RRO : YA गीिनी-उरु।