পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २> ] ২০০৭ বৎসর পূর্বে ভারতীয় আৰ্য্যগণ সৌন্দর্যের মূলতত্ত্ব সম্বন্ধে যাহা বলিয়াছেন। বিংশ শতাব্দীর শিক্ষা ও সভ্যতা তাহার নিকট হার মানিয়াছে। তাহা অপেক্ষা উপাদেয় কথা এ পৰ্য্যন্ত কেহ বলিতে পারেন নাই । বহু সহস্ৰ বৎসর পূর্বে ভারতীয় আৰ্যগণ ইহা সুস্পষ্ট বুঝিতে পারিয়াছিলেন যে বস্তুর ধারণাযোগ্য গঠনের সহিত বস্তুর সৌন্দৰ্য্যের যোগ । বস্তুর বৃহত্ত্ব, ঐশ্বৰ্য্যাধিক্য প্ৰকৃত সৌন্দৰ্য্যবোধের বিরোধী। ঋগ্বেদে আছে,- “স নঃ পিতেব সুন্নবেহগ্নে সুপায়নো ভব। সচম্বা নঃ স্বস্তয়ে ”- • •७व्ग, • श्रङ, ञ् शिद् পুত্রের নিকট পিতা যেরূপ অনায়াসে অধিগম্য, হে অগ্নি ! তুমি আমাদিগের নিকট সেইরূপ হও ; মঙ্গলার্থ আমাদিগের নিকটে সমবেত ३9 | शcथा अछा शांgन अigछ,- চতুভিঃ সাকং নবতিং চ নামভিশ্চক্ৰং ন বৃত্তং ব্যতীরবীবিপৎ । বৃহচ্ছরীরো বিমিমান ঋকভি যুবাকুমারঃ প্ৰত্যেত্যাহবং ॥ •भ७व्, • • • रुख, ७शद् বিষ্ণু গতিবিশেষাদ্বারা বিবিধ স্বভাববিশিষ্ট, চতুর্নবতি কালাবয়বকে চক্রের ন্যায় বৃত্তাকারে চালিত করিয়াছেন। বিষ্ণু বৃহৎ শরীরবিশিষ্ট হইয়াও স্তুতি দ্বারা পরিমেয় ; তিনি যুবা, অকুমার, এবং আহবানে আগমন করেন । বৃহদারণ্যকোপনিষদে আছে,- “হিরণ্যায়েন পাত্রেণ সত্যম্ভাপহিতং মুখং তৎ ত্বং পুষন্নপাবৃণু সত্যধৰ্ম্মায় দৃষ্টয়ে পূষন্নেকর্ষে যম সূৰ্য্য প্রাজাপত্য বুঢ়ােহ রশ্মীন সমূহ তেজো যৎ তে রূপং কল্যাণতমং তৎ তে পশুখামি ।”-বৃহদারণ্যকোপনিষৎ, পঞ্চম অধ্যায়, পঞ্চদশ ব্ৰাহ্মণ