পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিবেদন । কতিপয় বৎসর গত হইল ঢাকানগরী হইতে প্ৰকাশিত “ধূমকেতু।” নামক মাসিক পত্রে আমি “সৌন্দৰ্য্যতত্ত্ব” নাম দিয়া কয়েকটি প্ৰবন্ধ লিখিয়াছিলাম। উক্ত প্ৰবন্ধগুলিই বৰ্ত্তমান গ্রন্থের ভিত্তি । তৎপর বহুদিনের চিন্তা ও গবেষণার ফলে গ্রন্থের কলেবর বর্তমান আকার প্রাপ্ত হইয়াছে। বৰ্ত্তমান আকারে পরিবৰ্ত্তিত ও পরিবদ্ধিত হস্তলিপি হইতে একটি প্ৰবন্ধ “ঢাকা রিভিউ”তে এবং একটি “বিজয়া” নামক মাসিক পত্ৰে প্ৰকাশিত হইয়াছে। গ্রন্থের প্রথমাংশ গৌহাটী সাহিত্য-সম্মিলনীতে পঠিত ও আলোচিত হইয়াছে। গৌহাটী সাহিত্য-সন্মিলনীর সভ্যগণের আগ্ৰহে ও উৎসাহে উৎসাহান্বিত হইয়া এই ক্ষুদ্র গ্ৰন্থ বিদ্বজনসমাজে উপস্থাপিত করিতে नाश्नी क्षेम्नाछि । همه " حصی এই গ্ৰন্থ কোন গ্ৰন্থবিশেষের অনুবাদ নহে। তবে এই গ্ৰন্থ প্ৰণয়ন করিতে ইংরাজী, সংস্কৃত, এবং বাঙ্গলা বহু গ্রন্থের সহায়তা গ্ৰহণ করিতে হইয়াছে। গ্রন্থের কলেবরে ও ফুটনোটে অধিকাংশ গ্রন্থের নামই উল্লেখ করা হইয়াছে। পাঠকবর্গের সুবিধার জন্য গ্রন্থের শেষভাগে একটু গ্ৰন্থবিবরণীও ( Bibliography ) সংযোজিত হইয়াছে। বৰ্ত্তমান পুস্তকে অনেক নিগুঢ়তত্ত্ব আলোচিত হইয়াছে। অপ্ৰাকৃত তত্ত্ব মহাজনগণের সাধনার ব্লিষয়, উপলব্ধির বিষয় ; তর্কযুক্তিদ্বারা উহার মৰ্ম্ম কাহাকেও বুঝান যায় না। র্যাহারা তত্ত্ববেত্তা, শাস্ত্ৰন্দ্রষ্টা তাহারাই /ষি। তত্ত্বদর্শিগণের বাক্য বলিয়াই শাস্ত্র আদরণীয়। প্রকৃতির অতীত