পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vo সৌন্দৰ্য্য-তত্ত্ব অনেক শিক্ষিত লোকের ধারণা যে ভারতে “সৌন্দৰ্য্যতত্ত্ব” সম্বন্ধে ৩। সেই এক প্ৰভু, তাহার সকল দিকে চক্ষু, সকল দিকে মুখ, সকল দিকে হস্ত, সকল দিকে পদ, ইনি দুই হস্তে এবং বিবিধ পক্ষ সঞ্চালনপূর্বক নিৰ্ম্মাণ করেন, তাহাতে বৃহৎ দু্যলোক ও ভূলোক রচনা হয় । ৪ । সে কোন বন ? কোন বৃক্ষের কণ্ঠ ? যাহা হইতে দু্যলোক ও ভুলোক গঠন করা হইয়াছে ? হে পণ্ডিতগণ ! তোমরা একবার আপনি আপন মনে জিজ্ঞাসা করিয়া দেখ, তিনি কিসের উপর দাড়াইয়া ব্ৰহ্মাণ্ড ধারণ করেন ? ঋগ্বেদের ১ - ম মণ্ডলের ৯০ সুক্তিটি পুরুষসূক্ত বলিয়া খ্যাত। এই সুক্তের ১ম ঋকৃটি এই-- * সহস্রশীর্ষ পুরুষঃ সহস্রাক্ষঃ সহস্রপাৎ । স ভূমিং বিশ্বতো বৃত্বাত্যাতিষ্ঠদশাঙ্গুলমূ॥১ ১ । পুরুষের সহস্র মস্তক, সহস্ৰ চক্ষু ও সহস্র চরণ । তিনি পৃথিবীকে সর্বএ ব্যাপ্ত করিয়া দশ অঙ্গুলি পরিমাণ অতিরিক্ত হইয়া অবস্থিত থাকেন। • • • •७व् ४.२ ९८ख्रद्ध छ्ठौश श्कू}ि ७३“যো নঃ পিতা জনিত যে বিধাতা ধামানি বেদ ভুবনানি বিশ্বা। যো দেবানাং নামধা এক এবং তং সংপ্রশ্নং ভুবন যন্ত্যন্যা || ৩ যিনি আমাদের জন্মদাতা পিতা, যিনি বিধাতা, যিনি বিশ্বভুবনের সকল ধাম অবগত আছেন, যিনি এক হইয়াও সকল দেবের নাম ধারণ করেন, অন্য তাবৎ ভুবনের লোক তঁাহার বিষয় জিজ্ঞাসাযুক্ত হয়। ১০ম মণ্ডলের ৮২ সুক্তের ৬ষ্ঠ ঋকে লিখিত আছে— অজস্য নাভাবধ্যে কমপিতং যস্মিন বিশ্বানি ভুবনানি তণ্ডুঃ ।। ৬ সেই “অজ” পুরুষের নাভিদেশে সমগ্ৰ বিশ্বভুবন অবস্থান করিয়াছিল। ১০ম মণ্ডলের ১১৪ সুক্তের ৫ম ঋকৃটি এই-- সুপর্ণং বিপ্ৰাঃ কবয়াে বচােভিরেকং সুন্তং বহুধা কল্পয়ন্তি! sरे की अरु ख्रिश्न দুই নহেন ; কিন্তু পণ্ডিতগণ বাক্যদ্বারা ইহার বহুত্ব কল্পনা করেন ।