পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দৰ্যতত্ত্ব বিষয়ে ভারতীয় পণ্ডিতগণের মত।। ৬৫ BgD DDBB uDB BDBDB S mB BDDDB DBD DBD DBDBDBS BDBDD ও সঞ্চারী দ্বারা পরিণমিত হইয়া নয়টি রস উৎপন্ন হইয়া থাকে। রতি হইতে শৃঙ্গাররস, হাস হইতে হাস্যরস, শোক হইতে করুণরস, ক্ৰোধ হইতে রৌদ্ররস, উৎসাহ হইতে বীররস, ভয় হইতে ভয়ানক রস, জুগুপ্তসা হইতে বীভৎসরস, বিস্ময় হইতে অদ্ভুতরস, এবং শম হইতে শান্তরস উৎপন্ন হইয়া থাকে। রসের সংখ্যা সম্বন্ধে সাহিত্যদর্পণকার বলেন,- “শৃঙ্গার-হাস্য-করুণরৌদ্র-বীর-ভয়ানকাঃ বীভৎসোহষ্কৃত ইত্যষ্ট্রেী i? स्रुरुठ९ ऊ ° সাহিত্যদর্পণ, তৃতীয় পরিচ্ছেদ । এই শ্লোকে সাহিত্যদৰ্পণকার শান্ত সমেত নয়টি রসের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন । এই নয়টি রস ব্যতীত মুনীন্দ্ৰসম্মত বৎসল রসের কথা উল্লেখ করিয়া সাহিত্যদর্পণকার বলেন,- “ফুটং চমৎকারিতয়া বৎসলঞ্চ রসং বিদুঃ। স্থায়ী বৎসলতাস্নেহঃ পুত্ৰাদ্যালম্বনং মতম৷” সাহিত্যদর্পণ, তৃতীয় পরিচ্ছেদ । সুতরাং বৎসলরসিসমেত সাহিত্যদপণকারের মতে ১০টি রস । অধিকাংশ আলঙ্কারিকই দশটি রসের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন। প্ৰাচীন অভিধানকার অমরসিংহ বলেন, — “শৃঙ্গার-বীর-করুণাদ্ভূত-হাস্য ভয়ানকাঃ। বীভৎসরৌদ্ৰে চ রাসাঃ শৃঙ্গারঃ শুচিরুজ্জ্বলঃ৷” অমরকোষ, স্বৰ্গবৰ্গ ।