পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দৰ্য্যতত্ত্ব বিষয়ে ভারতীয় পণ্ডিতগণের মত।। ৬৭ কৌস্তুভ বলেন,- “কবিবাঙ নিৰ্ম্মিত্তিঃ কাব্যম। স চ মনোহর চমৎকারিণী রচনা ৷” মনোহর ও চমৎকারিণী রচনাবিশিষ্ট কবিবাক্য দ্বারা যাহা বিরচিত হয়, তাহাকে কাব্য কহে । * রসাত্মকতার উপরই কাব্যের কাব্যত্ব নির্ভর করে। সাহিত্যদর্পণকার কাব্যের যে সংজ্ঞা দিয়াছেন তাহা হইতে র্তাহার মতে সৌন্দৰ্য্যের মলতত্ত্ব কি, বুঝা যায়। রস থাকিলে কাব্য সুন্দর হয়। বস্তু সুন্দর চাইতে হইলে তাহাতেও রস থাকা আব্যশ্যক । । রসই সৌন্দৰ্য্যের জীবন । যে পরিমাণে বস্তু আমাদের মনে রস উদয় করিয়া দেয়, উহা সেই পরিমাণে সুনদর। বস্তুর রস লইয়া যাও, উহার সৌন্দৰ্য্য অন্তহিত হইবে । সুতরাং ভারতীয় আলঙ্কারিকগণের মতে বস্তুর রসাত্মকতাই সৌন্দৰ্য্য। ইতিপূর্বে উল্লিখিত হইয়াছে যে, রস স্বপ্ৰকাশানন্দ, অখণ্ড এবং চিন্ময়। রত্যাদি স্থায়িভােব জ্ঞানের সহিত তাদাত্ম্য প্ৰাপ্ত হইয়াই রসরূপে পরিণত হয় । puburua" a ബത്സ SL SS SLSSLL S SSSSLLSLSS um me as mm · -s sa

  • কাব্যাদর্শ প্রণেতা শ্ৰীদণ্ড্যাচাৰ্য বলেন -

তৈঃ শরীরঞ্চ কাব্যানামলিঙ্কারাশ্চ দর্শিতাঃ । KBBD S BDBDBDBD DDDuDD KEBDBBD SDSD BBDBYS প্রাচীন কবিগণ কাব্যের শরীর ও অলঙ্কার নিরূপণ করিয়াছেন। ইষ্টাৰ্থ ব্যবচ্ছিন্ন পদাবলীই কাব্যের শরীর । মধুরং রসবৎ বাচি বস্তু ন্যপি রসস্থিতি: | যেন মাদ্যস্তি ধীমস্তে মধুনেব মধুব্ৰতা: | ৫১, কাব্যাদর্শ, ১ম পরিচ্ছেদ । রাসবিশিষ্ট বাক্যকে মাধুৰ্য্যগুণযুক্ত বলে। বাক্য ও বস্তু উভয়েই রস , অবস্থান করে। ভ্ৰমরগণ যেরূপ মধুপানে মত্ত হয়, পণ্ডিতগণ তদ্রুপ রসাপানে উন্মত্ত হইয়া २igरकन ।