পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bro ठूङा-झङ्थ्य কৰ্ম্ম ছিল না বলিয়া আমি এই সন্ধান করিব মনে করিয়াছিলাম । এখন গঙ্গার অপযশ ও মিথ্যা অপবাদ দূর করিবার জন্য আমি প্ৰাণপণে চেষ্টা করিয়া যে খুন করিয়াছে, তাহাকে বাহির করিব।” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “ভগবান আপনার সাহায্য করুন, আমরা ত BDB BBDD DBD DD BB LD DDBBSS যমুনাদাস সবেগে বলিলেন, “আমি জানি, এই দুই খুন কে করিয়াছে। পাঞ্জাবের সম্প্রদায় হইতে যে এ খুন হইয়াছে, তাহা আমি বেশ শপথ করিয়া বলিতে পারি। আমি জানি, গুরুগোবিন্দ সিংহই খুন করিয়াছে, আমি শাস্ত্ৰই ইহার প্রমাণ দিব-দেখিবেন।” এই বলিয়া যমুনাদাস উঠিয়া গেলেন। তখন নগেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “যমুনাদাস যাহা বলিল, আমার মনেও তাহাই লয় ।” অক্ষয়কুমার বিরক্তভাবে বলিলেন, “ও কথা অনেকবার শুনিয়াছি ; আমি বলিতেছি, আপনার সম্প্রদায়ের সঙ্গে এ খুনের কোন সম্বন্ধ নাই।” নগেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “কিছুই ত স্থির হইতেছে না।” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “একটা কিছু স্থির করিতে হইবে ; এখন আমার সঙ্গে একবার আসুন, একটা কাজ আছে।” নগেন্দ্ৰনাথ সত্বর বেশ পরিবর্তন করিয়া অক্ষয়কুমারের সহিত বাহির হইলেন। তাহারা উভয়ে ললিতা প্ৰসাদের পিতার সহিত সাক্ষাৎ করিতে চলিলেন । হুজুরীমলের খুনের সময়ে ললিতাপ্ৰসাদের পিতা কলিকাতায় ছিলেন না । পশ্চিমে গিয়াছিলেন। এখন তিনি কলিকাতায় ফিরিয়াছেন। অক্ষয়কুমার এ পৰ্যন্ত র্তাহার সহিত দেখা করিবার সুবিধা পান নাই ; আজ তাহাই একবার তাহার সঙ্গে দেখা করা নিতান্ত প্ৰয়োজন মনে করিলেন। ভাবিলেন, যদি তাহার নিকটে কোন সন্ধান পান।