পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8V ठूङ5jा द्वाङ्ग्र्g নগেন্দ্রনাথ পত্ৰখানি খুলিয়া লইয়া পাঠ করিলেন। পত্রের মৰ্ম্ম এই:- রূপ যে, কাল রাত্রি এগারটার সময়ে উমিচাঁদ বাবু যদি বীডন গার্ডেনের পূর্ব-দক্ষিণ কোণে আসেন, তবে রাণীর গলির খুনের সকল বিপদ হইতে তিনি রক্ষা পাইতে পারেন। একাকী আসা চাই। সেইখানে ঠিক সেই সময়ে একজন ভদ্রলোক আসিয়া চুরুট ধরাইবার জন্য দিয়াশালাই চাহিবেন । তঁহার সহিত কথা কহিলেই সকল কথা জানিতে পরিবেন । পাঠান্তে নগেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “কে চিঠি লিখিয়াছে, জানিবার উপায় কি ?” উমির্জাদ বাগ্রভাবে বলিল, “যে খুন করিয়াছে, সে-ই লিখিয়াছে।” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “ই আমারও বিশ্বাস, যে খুন করিয়াছে, সে-ই এ পত্ৰ লিখিয়াছে ; সে রঙ্গিয়াকে খুন করিবার সময়ে নিশ্চয়ই উমিচান্দকে দেখিয়াছিল। উমিচাঁদ যে এই খুনের জন্য বিপদে পড়িয়াছে, তাহা আমরা ছাড়া আর কেহ জানে না ; সুতরাং এই ব্যক্তিই খুনী। এখন উমিচাঁদের সঙ্গে টাকার বিষয়ে একটা বন্দোবস্ত করিতে চায় ।” নগেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “কতকটা সম্ভব বটে ।” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “সম্ভব নয়—ঠিক ৷” নগেন্দ্রনাথ হাসিলেন। পূর্বে অক্ষয়কুমার এইরূপ ‘ঠিক” অনেকবার বলিয়াছেন এবং প্ৰতিবারেই তঁহাকে তঁহার মতের পরিবর্তন করিতে হইয়াছে। তঁহাকে হাসিতে দেখিয়া অক্ষয়কুমার বলিলেন, “এবার দেখিবেন, আমার কথাই ঠিক।” “আপনি কি উমিচাদের সঙ্গে এই লোককে ধরিতে যাইবেন ?” “নিশ্চয়ই- আপনিও যাইবেন । উপসংহারকালে আপনারও থাকা 5श्-डों°नांक छांड्लिंद न ।।”