পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्ऊyl-द्रश्न S8S “টাকার লোভে। আমি আপনাকে পূর্বেই বলিয়াছি যে, খুনী হুজুরীমলকে টাকার জন্যই খুন করিয়াছিল। কিন্তু সে খুন করিয়া টাকা পায় নাই। হুজুরীমল টাকা রঙ্গিয়ার হাতে দিয়াছিল। রঙ্গিয়া হঠাৎ হুজুরীমলকে খুন হইতে দেখিয়া হতবুদ্ধি হইয়া পড়িয়ছিল ; সেইজন্য খুনীর সঙ্গে গাড়ীতে আসিয়া উঠিয়াছিল। পরে সুবিধা পাইবামাত্র ছুটিয়া পলাইয়া আসিয়া উমিচাদের হাতে টাকা দিয়াছিল। তখন সেই ব্যক্তি টাকা এইরূপে বে-হাত, হওয়ায় উন্মত্তপ্রায় হইয়া তাহার পিছনে ছুটতে থাকে। উমিচাদ্রের সঙ্গে রঙ্গিয়াকে কথা কহিতে দেখিয়া উন্মত্তের ন্যায় তাহার বুকে ছোরা বসাইয়া দেয়। তাহার পর রঙ্গিয়ার কাপড়ের ভিতর টাকা খুজিতে থাকে। না পাইয়া উমিচাঁদের পিছনে ছুটতে থাকে। তাহাকে ধরিতে পারিলে দুইটা খুনের জায়গায় তিনটা হইত। আর একটা বদমাইস পৃথিবীতে কম পড়িত।” “কথাটা খুব সম্ভব বটে ; কিন্তু এই লোকটা কে, আপনি মনে করেন ? টাকার লোভে কে এমন ভয়ানক দুই-দুইটা খুন করিল ?” “টাকার জন্য প্ৰত্যহ এমন অনেক হইতেছে।” “পৃথিবীতে এমন লোক ও জন্মায় ? আপনি কাহাকে সন্দেহ করেন ?” “আপনি কাহাকে করেন ?” “আমি ত কাহাকেও ভাবিয়া পাইতেছি না । আপনি কি কাহাকেও সন্দেহ করেন ?” “হা, ললিতা প্ৰসাদকে।” নগেন্দ্ৰনাথ অতিশয় বিস্মিত হইয়া বলিলেন, “ললিতা প্ৰসাদ । তাহাকে মন্দেহ করিবার কারণ কি ?” “কারণ অনেক আছে। আমি আপনাকে বলিতেছি, আজ রাত্রে