পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

GR श्ऊJ-द्धश्न যে দুই-দুইটা খুন করিয়া এতদিন সকলের চোখে ধূলি দিয়া নিরাপদে আছে, সে কি সহসা এমনই উন্মত্ত হইয়া উঠিল যে, উমিচাদের সহিত এরূপভাবে দেখা করিতে প্ৰস্তুত হইবে ? তাহার কি ধরা পড়িবার ভয় নাই ? টাকার লোভে উমির্চাদের সঙ্গে দেখা করিতে পারে, কিন্তু উমিৰ্চাদ যে তাহাকে ধরাইয়া দিতে পারে, এ বিষয় কি সে একবারও মনে করে নাই ? তবে ইহাও সম্ভব যে, সে ভাবিতে পারে উমিচান্দ নিজের প্ৰাণের ভয়ে এ কথা প্ৰকাশ করিবে না । তাহার সহিত টাকার একটা অংশ করিয়া লইলে সে পরে নিজের রক্ষার জন্যই এ কথা গোপন করিবে। আর যদি ললিতাপ্ৰসাদই খুনী হয়, তবে সে ভাবিয়াছে, উমিচাঁদ কখনই তাহার বিরুদ্ধে যাইতে সাহস করিবে নাতাহা হইলে সে অনায়াসেই উমিচাঁদকে খুনী বলিয়া ধরাইয়া দিতে পরিবে। এ লোক যে-ই হউক, সে জানে না যে, উমিচাঁদ অনুতাপের জন্যই হউক, আর ভয়েই হউক, টাকা গুরুগোবিন্দ সিংকে ফেরৎ দিয়াছে, BDBB D BDDB DBDS S DBDBD BBDDB DBD DD BBB LD কখনও তাহার সহিত এরূপভাবে দেখা করিতে চাহিত না। আর এ সমস্তই উমিচাঁদের চাতুরীও হইতে পারে। উমিচাঁদ এ পৰ্যন্ত যাহা বলিয়াছে, সমস্তই মিথ্যা-তাহার একটা কথাও সত্য নহে। কেবল অক্ষয় বাবুর চোখে ধূলি দেওয়াই তাহার উদ্দেশ্য। লোকটা যে ঘোরতর বদমাইস, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই, সম্ভবতঃ বেটা নিজেই বা কোন গুণ্ডা দিয়া টাকার লোভে হুজুরীমলকে খুন করিয়াছিল, কারণ সে হুজুরীমলের সকল কথাই জানিত। তাহার পর রঙ্গিয়া হুজুরীমলকে খুন হইতে দেখিয়াছিল ; সে স্ত্রীলোক, পাছে কোন সময়ে এ কথা প্ৰকাশ করিয়া ফেলে—সেই ভয়ে তাহাকেও খুন করিয়াছিল । আমাদের সম্মুখে সে যাহা বলিয়াছে, তাহা গল্পমাত্র-সকলেই মিথ্যা । এ চিঠিীও