পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইত্যা-রহস্য >や> অক্ষয়কুমার হাসিয়া বলিলেন, “এতদিনে আমি হার भांर्निगांभ। गङा কথা বলিতে কি, আমি কখনও তোমাকে সন্দেহ করি নাই।” যমুনাদাস কোন কথা কহিল না ; আবার সেইরূপ বিকট হাস্ত कब्णि । নগেন্দ্ৰনাথ আর ক্ৰোধ সম্বরণ করিতে পারিলেন না । বলিলেন, “নারকী, তোমার লজ্জা হইতেছে না, তুমি আবার হাসিতেছ।” নগেন্দ্রনাথের রাগ দেখিয়া অক্ষয়কুমার হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “বন্ধুর এ দশা দেখিয়া রাগ করিয়া কি লাভ ?” নগেন্দ্ৰনাথ ক্ৰোধে অস্থির হইয়া বলিয়া উঠিলেন, “বন্ধু ? ও কোন কালে আমার বন্ধু নয়—এক সময়ে ছেলেবেলায় এক সঙ্গে পড়িয়াছিলাম, এইমাত্ৰ ।” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “যাহাই হউক, বন্ধুবর যমুনা দাস । আপনার যদি আমাদের কাছে আপনি কাহিনী বলিতে আপত্তি না থাকে, তাহা হইলে বলিলে বিশেষ বাধিত হইব। তবে ইহাও আপনাকে আমার পূর্বেই বলা কৰ্ত্তব্য যে, আপনি আমার সম্মুখে এখন যাহা বলিবেন, তাহা আপনার বিরুদ্ধে যাইবে ; সুতরাং বলা-মা-বলা সে আপনার অভিরুচি ৷” যমুনাদাস কিয়ৎক্ষণ নীরবে থাকিয়া বলিল, “আমি খুন করিয়াছি, কে বলিল ? ভদ্রলোকের উপর এইরূপ অত্যাচার করিলে কি হয়, তাহা শীঘ্রই দেখিতে পাইবে।” নগেন্দ্রনাথ গর্জন করিয়া বলিলেন, “আবার মিথ্যাকথা ।” অক্ষয়কুমার তাহাকে নিরস্ত হইতে বলিয়া উমিচাঁদকে ধীরে ধীয়ে ঘলিলেন, “মহাশয়, একটু পূর্বে আমাদের এই পাঁচ মূৰ্ত্তির সম্মুখে খুন ৰীকার করিয়াছেন।” -oo