পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬২ श्ऊy-दूश्नy যমুনাদাস ক্রুদ্ধস্বরে বলিল, “আমি কিছুই স্বীকার করি নাই-মিথ্যা কথা। তোমরা ঘুম পাইবার আশায় আমার উপর এই অত্যাচার করি।-- তেছি, ইহার প্রতিফল পাইবে।” ক্ৰোধে নগেন্দ্রনাথের মুখ দিয়া বাক্যস্ফুরণ হইল না। অক্ষয়কুমার মৃদুহাম্ভ করিয়া বলিলেন, “তবে থানায় চলুন, দিন কত এখন মহারাণীর রাজপ্রাসাদে বাস করুন ; পরে ভবিতব্য কে খণ্ডায়—আপনাদের মত মহাত্মাগণের জন্যই ফাসী-কাষ্ঠের সৃষ্টি হইয়াছে। তবে বোধ হয়, আপনার ন্যায় আর একটিও এ পৰ্য্যন্ত ফাঁসী যায় নাই। রাম সিং, বাবুকে বালা পরাইয়া লইয়া চল ।” রাম সিং হুকুম পাইবামাত্র যমুনাদাসের হাতে হাতকড়ী লাগাইয়া দিল। এবং দুই-একটা মধুরতর সম্পর্ক পাতাইয়া, দুই-একটা ধাক্কা দিয়া তাহাকে টানিয়া তুলিল। রাম সিং ও আর একজন পুলিসের কৰ্ম্মচারী চাদর দিয়া যমুনাদাসের দুই বাহু বন্ধন করিয়া লইয়া চলিল। যমুনাদাস (कॉन कशों कश्ढिा न । 粤 কিয়ুদূর আসিয়া অক্ষয়কুমার যমুনাদাসের দিকে ফিরিয়া বলিলেন, “যমুনাদাস বাবু, পূর্বে আর কয়টা এরূপ সরাইয়াছেন ?” যমুনাদাস কোন উত্তর মা দিয়া তাহার দিকে তীক্ষ্মদৃষ্টিতে একবার চাহিয়া অন্যদিকে মুখ ফিরাইল ।

  • অক্ষয়কুমার বলিলেন, “বাপু, জেলে দু-চারবার না গেলে আমন চােখের কায়দা হয় না। মহাশয়ের কয়বার জেলের প্রতি অনুগ্রহ করা হয়েছে ? না বলেন, উত্তম । সে কাৰ্য্য আমরা সহজেই করিতে পারিব। এটায় একটু কষ্ট দিয়াছেন, স্বীকার করি।” ”