পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अश्लेालभनें °झिgऽछल যে কারণেই হউক, নগেন্দ্রনাথ এক্ষণে হুজুরীমলের পরিবারের একরূপ অভিভাবকরূপে পরিণত তইয়াছিলেন । তিনি এক্ষণে প্ৰায়ই তাহাদের দেখিতে যাইতেন, তিনি কোনদিন না গেলে তঁাহারা তাহাকে ডাকাইয়া পঠাইতেন । প্রকৃত পক্ষেই তাহদের দেখিবার কেহ ছিল না। হুজুরীমলের স্ত্রী স্বামীর দুৰ্ব্ব্যবহারের কথা শুনিয়া একেবারে মুহামান হইয়া পড়িয়াছিলেন। এই সকল ঘটনায় তিনি পীড়িত হইয়া পড়িলেন । যমুনা একাকিনী বড়ই বিপদে পড়িল । বিশেষতঃ তাহারা পঞ্জাববাসী হওয়ায় এখানে তাহদের আত্মীয়-স্বজ্ঞান কেই ছিল না । এখন নগেন্দ্ৰ নাথই তাহদের একমাত্ৰ সহায় । নগেন্দ্রনাথই প্ৰাণপণে চেষ্টা করিয়া হুজুরীমলের সম্পত্তি হইতে কিছু তাহাদের জন্য রক্ষা করিতে বিশেষ চেষ্টা পাইয়াছিলেন, সফলও হইলেন । দেনার জন্য হুজুরীমলের সমস্ত সম্পত্তি বিক্রয় হইয়া গেল ; কিন্তু নগেন্দ্ৰনাথের চেষ্টায় যাহা বাচিল, তাহাতে হুজুরীমলের স্ত্রীর ও যমুনার সুখে স্বচ্ছন্দে চলিয়া যাইতে পারিবে । নগেন্দ্ৰনাথ যমুনার কোন ভাল পাত্রের সহিত বিবাহ দিবারও চেষ্টা করিতেছিলেন ; গোলযোগ একরূপ মিটিয়া গেলে তাহার বিবাহ দিবেন, এইরূপ স্থির হইয়াছিল ।