পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठूऊा-द्वाश्म, (łR “হুজুরীমলের চাকর বলিয়াছিল, “একটি স্ত্রীলোক মধ্যে মধ্যে রাত্রে হুজুরীমলের সহিত দেখা করিতে যাইত,--তাহার, হাতে একটা তিনখানা নীলপাথর বসান আংটী ছিল। এই গঙ্গার হাতে সেই আংটা আছে।” “গঙ্গার হুজুরীমলের সহিত সাক্ষাৎ করার কি বিশেষ কোন আশ্চর্যের বিষয় ?”

  • डाश्। नम्र, शनेि शभूना-” “আপনি যমুনার বিরুদ্ধে কিছু বলিবেন না, সে ইহার কিছুই জানে না।” অক্ষয়কুমার হাসিয়া বলিলেন, “ঔপন্যাসিক —উপন্যাসে সুন্দর মুখযাহা হউক, সে কথায় আর কাজ নাই। এখন কথা হইতেছে, রাঙ্গা শিব দেখিয়া সে মূৰ্ছা যায় কেন ?” “উমিচাঁদ ও মুছা গিয়াছিল।” “সেই কথাই বলিতেছি। উমিচাঁদও মুছ। যাইবার যে কারণ বলিয়াছিল, যমুনাও ঠিক তাহাই বলিল-আশ্চর্য্যের বিষয় সন্দেহ নাই। কাজেই বলিতে হয়, দুজনের কথাই ঠিক নহে।”

“তবে কি আপনি বলিতে চাহেন, যমুনা এই খুন করিয়াছে ?” “অতদূর বলি না। বোধ হয়, উমিচাঁদ বা যমুনা খুন সম্বন্ধে জড়িত নহে ; তবে ইহাও ঠিক, ইহারা খুন সম্বন্ধে অনেক কথা জানে।” “এ কথা ঠিক নয়।” “তাহা হইতে পারে-সে। এ সম্বন্ধে সকল কথা জানে না । সে অৰ্দ্ধেক জানে, আর অৰ্দ্ধেক উমিচান্দ জানে।” “যদি তাহারা জানে, তবে প্ৰকাশ করিতেছে না কেন ?” “সম্ভবতঃ তাহারা কাহাকে রক্ষা করিবার চেষ্টা করিতেছে।” “এমন কে আছে যে,তাহারা তাহাকে রক্ষা করিবার চেষ্টা পাইতেছে।” “অনেকে হইতে পারে। এই মনে করুন, হুজুরীমলের স্ত্রীকে ৷”