পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৯২

ठूऊा-द्वारुमा ዓGr দিকে কিয়ৎক্ষণ চাহিয়া রহিলেন। তৎপরে বলিলেন, “আপনি কেমন করিয়া জানিলেন ?” রমণী অতি বিচলিতভাবে বলিলেন, “আমি জানি—আমি শপথ করিতে পারি। সে ডাকিনী-সে সয়ন্তানী ।” অক্ষয়কুমার ধীরে ধীরে বলিলেন, “কেবল জানি বলিলে খুন সপ্ৰমাণ হয় না ; কিরূপে জানিলেন, সেটাও বলুন।” রমণী ব্যগ্ৰভাবে বলিতে লাগিলেন, “যতদিন gशै। সয়ন্তানী আমাদের বাড়ীতে আসে নাই, ততদিন আমি স্বামীর সঙ্গে বড় সুখে ছিলাম। এই ডাকিনী আসিয়া আমার স্বামীর মন ভাঙাইয়া লয় । আমি জানিতমঅনেকদিন হইতে জানিয়াছি, সে লুকিয়ে আমার স্বামীর সঙ্গে কলিকাতায় দেখা করিত-সেই আমার স্বামী চুরী করিয়া লইয়াছিল।” “যখন সে আপনার স্বামীকে আত্মসাৎ করিবার চেষ্টা করিতেছিল, তখনই আপনি তাহাকে তাড়াইয়া দেন নাই কেন ?” “আমি তাড়াইবার কে ? আমি কিছু বলিলে তিনি কোন কথা শুনিতেন না, ঐ সয়তানীই তাহার মন ভুলাইয়া লইয়াছিল। আমি জানিতে পারিয়াছিলাম-পরেও জানিয়াছি, এই সয়ন্তানী তাহার সঙ্গে সেদিন রাত্রে এদেশ ছাড়িয়া পলাইবার বন্দোবস্ত করিয়াছিল। সে তাহাকে ভালবাসিত না, তাহার টাকা ভুলাইয়া লইবার ফন্দীতে ছিল। টাকার লোভেই সে তাহার কোন ভালবাসার লোক দিয়ে তঁাকে খুন করেছে, আমি শপথ করিয়া এ কথা বলিতে পারি।” “আপনি কি মনে করেন যে, তবে যমুনাদাসই হুজুরীমল বাবুকে খুন করিয়াছে ?” ممه রমণী তীক্ষকণ্ঠে বলিয়া উঠিলেন, “সে সয়তানী, বেইমানী, সে মুখে যমুনাদাসকে ভালবাসা দেখায়, তাকে বে করিবে বলিয়াছে—সেই মুর্গও