পাতা:হরিভক্তিসুধোদয়ঃ.djvu/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, ৭ম অধ্যায়ঃ । ] হরিভক্তিস্থধোদয়ঃ । ১১১ গোবিন্দং ত্ৰিজগদ্বন্দ্যং গুরুং নত্ব ব্ৰবীমি তে ॥ ২৬ ॥ ইতি শক্রস্তবং শ্ৰুত্ব পুত্রোক্তং স্ত্রীবৃতঃ খলঃ । খিমোহুপি তং বঞ্চয়িতুং জহাসোচ্চৈঃ প্রহৃষ্টবং ॥ ২৭ ॥ আলিঙ্গ্য চ স তং প্রাহ সাধু কিং কিং পুনৰ্ব্বদ। হস্তং গোবিন্দ কৃষ্ণেতি সাধুদ্বিজবিড়ম্বন ॥ ২৮ ॥ এবং বদন্তি সত্যং তে মম রাজ্যাং পুর। খলাঃ । শাসিত। স্তে ময়েদানীং ত্বয়েদং ক শ্ৰ তং বচঃ ॥ ২৯ ॥ বলিতে লাগিলেন আমি ত্রিভুবনের বন্দনীয়, সৰ্ব্বগুরু গোবিন্দকে নমস্কার করিয়া আপনাকে বলিতেছি ॥ ২৬ ॥ স্ত্রীস্ট্রম্বপরিবেষ্টিত দুরাত্মা হিরণ্যকশিপু, এইরূপে পুভ্রের মুখোচ্চারিতু শত্রুর (হরির) স্তুতিবাদ শুনিয়, খেদাম্বিত হইলেও তাছাকে বঞ্চনা করিবার জন্য অত্যন্ত আহিলাঙ্গিত ব্যক্তির ন্যায় উচ্চস্বরে হাস্থ্য করিতে লাগিল ॥ ২৭ ॥ দৈত্যপতি হিরণ্যকশিপু প্ৰহলাদকে আলিঙ্গন করিয়৷ বলিলেন “তুমি কি কি ভাল শিক্ষা করিয়াছ, পুনর্বার বল।” প্ৰহলাদ কেবল হাস্য করিয়া “গোবিন্দ কৃষ্ণ” এই নাম বলিতে লাগিলেন । বস্তুতঃ ইহাতে কেবল শিক্ষক ব্রাহ্মণদিগকে প্রতারণাই করা হইল ॥ ২৮ ॥ আমার রাজত্বের পূৰ্ব্বে সেই সকল নৃশংস ব্রাহ্মণগণ, সত্যই এইরূপ হরিকৃষ্ণ নাম বলিত। আমি এক্ষণে তাছাদিগকে শাসন করিয়া দিয়াছি। তুমি এই বাক্য কোথায় শুনিলে ॥ أجه