পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a o হাতেম্ তায়ি। আসক্ত ব্যক্তির মানস পুর্ণ না হয়, সেপৰ্য্যন্ত ক্ষান্ত থাকিও, তাহার পরে তোমার ইচ্ছা । পরে মাহপরী শহমোহরা আপন হস্ত হইতে মোচন করিয়া হাতেম্কে দিলেন, হাতেম শাহমোহরাকে নিজ বাহুমূলে বন্ধন করিয়। রাখিলেন,তৎক্ষণাৎ মৃত্তিক-প্রোথিত ধনরত্ন ও স্বর্ণ সমস্ত দৃষ্টিগোচর. হইতে লাগিল, তখন হাতেম্ মনোমধ্যে বলিলেন, সে কন্যা এই জন্যই শাহমে হের চাহিয়ছে । মাহপরী অাপন দুই তিন জন চতুর ব্যক্তিকে ডাকাইয়। বলিলেন এই গুটিক হারিস্-কন্যার হস্তগত হইয়া তাহার বিবাহ নিৰ্ব্বাহ হইলে দশ দিবস পরে ইহাকে আমার নিকটে লইয়া আসিবে । তদনন্তর হাতেম্ তথা হইতে বিদায় হইয়। হসিন পরীর আলিয়ে উপস্থিত হইলেন, এবং তিন মাস কাল পরমহলাদে কাল ষাপন করিয়া হসিনপরীর সন্নিধানে বিদায় হইলেন । পরে পরীদিগের স্কন্ধে ধনরত্ন রাখিয়া স্বয়ং উড়ল খটোলায় (শূন্যগামী খট্ট ) আরোঙ্কণে গমন করিলেন । কয়েক দিন পরে ফরোকাশের অধিকারে উপস্থিত হইলে পরীরা বিদায় হইল । যে সকল দৈত্য হাতেমের সঙ্গে আসিয়ছিল, তাহার হাতেম্কে দর্শনে দ্রুতগমনে আগমন পূর্বক সেই সমস্ত ধনরত্ন আপন আপন স্কন্ধে লইয়। কয়েক দিন পরে ফরোকাশের নগরে উপস্থিত হইল। ফরোকাশ অগ্রসর হইয়া সাক্ষাৎ পূর্বক অনেক অনুগ্রহ করিল, হাত্তেম্ সপ্তাহ তথায় থাকিরা ফরোকাশের নিকটে বিদায় গ্রহণে দৈত্যগণের সঙ্গে গৰ্ত্তের পথে সুরি নগরে গমন করিলেন । পরে যে সমস্ত স্বর্ণরত্ন আনিয়াছিলেন, তাহ সেই যুবকে দিলেন এবং কন্যার বাটতে যাইয়া শহমোহরা তাহাকে দিলেন । সে সস্তুষ্ট। হইয়া বলিল, এইক্ষণে আমি তোমারি, হাতেম বলিলেন, আমার