পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২২ হাতেম্ তায়ি : নের বৃত্তান্ত বল, ইহার কোথায় থাকে? যুবা বলিল মাজেন্দ্রনপ্রান্তরে, মসক্ষরযাতু বলিল, তুমি কিৰূপে গমন করিয়াছিলে, তাহার বিবরণ বল। যুদ্ৰা হাতেমো নকটে যে সমস্ত বিবরণ শুনিয়াছিল, পৃথকৃ পৃথক্ করিয়া ব্যক্ত করল। মসক্ষরষাদু বলিল সত্য বলিলে, এক্ষণে রক্তধর্ণ সৰ্পের গুটিকা আন । যুব। মসক্ষরষাছুকে বলিল, যদি একবার সেই চন্দ্রমুখীর মুখ দেখি তবে আমার পথ চলিবার শক্তি হইবে। মসক্ষর যাদু কন্যাকে বলিয়। পাঠাইল যে, গবাক্ষ হইতে মুখ বাহির করিয়া একবার এ আসক্তকে দেখাও। যুবা হৰ্ম্ম্যের নিয়ে অ সিলে কন্যা গবাক্ষ হইতে মুখ বাহির করিয়া দেখাইল, উ ভয়ে উভয়কে দর্শনে পরিতৃপ্ত হইল, যুবা বলিল, এক্ষণে রক্তসৰ্পের গুটকা আনতে যাইতেছে কিন্তু কোথা আছে কিছু জান ? কন্যা বলল, সে কেহে কফ নামক ভূমিতে আছে, তাহ কে রক্তবর্ণ প্রান্তর ( ময়দান ) বলে । পরে সে রিদায় হইয়। হাতেমের নিকটে আগমন পূর্বক বলিল, এক্ষণে রক্তসৰ্পের গুটিক চাহি তেছে, হাতেম্ বললেন, তাহা কোন দিকে আছে শুনিয়াছ ? সে বলিল, কোহক ফ্ৰ-ভূমিতে অাছে, তাহাকে সকলে রক্তবর্ণ প্রস্তুর বলে, হাতেম বলিলেন, ক্ৰন্দন করিও না, আমি তোমার সুখের জন্য কটিবন্ধন করিয়াছি, এক্ষণে চলিলাম । তদনন্তর হাতেম্ সেই যুবার নিকটে বিদায় গ্রহণে পৰ্ব্বত্নের পথ ধরিলেন, কয়েক মঞ্জেল গমন কররা একদিন প্রাতঃকালে প্রাতঃকৃত্য করতে যাই তেছেন, হঠাৎ দেখলেন যে একটি বৃহৎ কুকুটের ন্যায় সপ্তধর্ণের বৃশ্চিক প্রান্তরে যাইতেছে, তদর্শনে আশ্চর্য্যান্বিত হহয়। মনে মধ্যে বলিলেন, আমি অনেক পৰ্ব্বত ও অনেক প্রান্তর দর্শন করিয়াছি, কিন্তু এমন বৃশ্চিক দেখি নাই,