পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/১৯৭

పెసిథి হাতেমৃ তায়ি | যখন হাতেস্থ শুক-মুখ হইতে এই গল্প অৰণ করিলেন, তখন তুমিষ্ঠমস্তকে পরমেশ্বরকে প্রণাম করিয়া মনোমধ্যে বলিলেন যে, জগদীশ্বরের নিকট হইতে এই রূঙ্কেত উপদেশ হইল, পরে সেখান হইতে প্রতিগ্নমন-পূর্বক শাহ্ আবাদের দিকে চলিলেন । অনেক পথ অতিক্রম করিয়া শাহজাৰাদে উপস্থিত হইলে মনুষ্যেরা তাহাকে চিনিয়া হোসন বামুর দ্বারে লইয় গেল, হোসনবান্ধু ষবনিক নিক্ষেপ-পূর্বক তাছাকে ভিতরে ডাকাইয়া সংবাদ জিজ্ঞাসা করিল হাতেম্ নিজের সমস্ত বিবরণ ও কোরমের সেই মনুষ্যের সমস্ত বৃত্তান্ত বর্ণন করিলেন । হোসনবানু বলিল, সত্য বটে, পরে খাদ্যদ্রব্য সমস্ত আনাইল, হাতেম্ বলিলেন, আমি পান্থশালায় যাইয়। রাজপুত্ৰ-মুনীর শামী-ভ্রাতার সঙ্গে ভোজন করিব। পরে সেস্থান হইতে গাত্রোথান-পূৰ্ব্বক পান্থশালায় আসিয়া মুনীর শামীর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ভোজন করিলেন, আর রাজপুত্রের নিকটে তাবৎ বৃত্তান্ত বলিলেন ; রাজপুত্র অনেক ধন্যবাদ দিলেন । তদনন্তর হাতেম্ রাজপুত্রের সঙ্গে সমস্তরাত্রি সুখে যাপন করিলেন । প্রাতঃকালে স্নানাগারে গমন-পুৰ্ব্বক স্নান করিয়া দেহের শ্রান্তি শান্তি করিলেন, পরে স্তুতনবস্ত্র পরিধান-পূৰ্ব্বক হোসনবাস্তুর দ্বারে উপস্থিত হইলেন। দ্বারির সংবাদ দিল যে, সেই যুৰ স্বারে দণ্ডায়মান আছে, হোসম্বানু বলিলেন, সাতদিন পরে তাহাকে আসিতে বল, কয়েকদিন বিশ্রাম করুক । তৎপরে হাতেম্ বলিয়। পাঠাইলেন যে, আমার এই কৰ্ম্ম করাই বিশ্রাম কর। বল, পঞ্চম প্রশ্ন কি ? হোসদৰামু যবনিকা নিক্ষেপ-পূৰ্ব্বক হাতেম্কে ভিতরে ডাকাইয় চৌকীর উপরে বসাইল এবং বলিল, হে সাহসিক পুরুষ ! শুনিয়াছি এক পৰ্ব্বত হইতে শব্দ বাহির হইতেছে, আর সেই পৰ্ব্বতকে “কোহনেদা”