পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম প্রশ্ন পূরণের গল্প । *家為 ভোগ প্রস্তত্ব রহিয়াছে ভাবিলেন ইছ অন্যব্যক্তির খাদ্য, তাকার ৰিলা অকুস্থতিতে ভক্ষণ করা অশুদ্ধ । এই অবসরে জগদীশ্বরের আদেশে এক পুরীয়ুর্থী জল হইতে প্রকাশ হইয়া বলিল, ছে মানুষ ! কেন ভক্ষণ করিতেছ না ? এ মোহনভোগ জগদীশ্বর তোমারি জন্য রাখিয়াছেন, হাতেম ভূমিষ্ঠমস্তক হইয়। তাছা ভক্ষণ করিলেন, নৌকা বায়ুর ন্যায় গমন করিতে লাগিল, হাতেম্ নদীর তরঙ্গে উীত হইতে লাগিলেন, যখন কোন উপায় দেখিলেন না, তখন সেই নৌকায় শয়ন করিম নিদ্রা গেলেন। পরে নিদ্রা,হইতে জাগ্রত হইলেন, তদনন্তুর অত্যন্ত পিপাসা হওস্নায় সেই পাত্রদ্বার। নদীর জল লইয়া কিঞ্চিৎ মুখমধ্যে দিলে পরে পাত্র ও দন্ত স্বর্ণের হইয়া গেল, মনে মধ্যে বলিলেন, যদি এ জল পান করিতাম তৰে সমস্তদেহ স্বর্ণের হইভ, পরে জলপূর্ণ সেই পত্রিকে রাখিয় দিলেন। পরমেশ্বরের ইচ্ছায় কয়েকদিন পরে নৌকা তীরে উপস্থিত হইল, হাভেমৃ নৌকা হইতে অবরোহণ করিয়া গমন করিলেন । الجو অনেক পথ অতিক্রম-পূর্বক সপ্তদিন পরে এক বালুকাময় স্থানে উপস্থিত হইয়া দেখিলেন যে, সেস্থানের কঙ্করসকল মুক্তার ও বালুক সমুদায় রৌপ্যের অাছে, তাছাতে জগদীশ্বরের মহিমা স্বীকার করিয়া তাহার উপরে পদক্ষেপ করিলেন, তাহ এপ্রকার উত্তপ্ত ছিল যে, তাহ যেন কেহ অগ্নিতে উত্তপ্ত করিয়া রাখিয়াছিল ; যখন কিঞ্চিৎ অগ্রে গেলেন, তখন আর গমন করিবার ক্ষমত্ত রহুিল না, সেইস্থানে থাকিলেন, কিন্তু উত্তাপে ওষ্ঠ শুষ্ক হইতে লাগিল, আর সমস্ত শরীর জ্বলিতে লাগিল, ছাতেম ভল্লুককম্যার গুটিক মুখমধ্যে রাখিলেন, কিন্তু তাছাতে কোন ফল দর্শিল না, পরে মুখ হইতে গুটিকা ভূমিতে নিক্ষেপ করিয়া