পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ス○め হাতেম্ তায়ি। করিয়াছেন। পক্ষিণী বলিল, হে পক্ষি! হোসনবাস্তু এ যুবর নিকটে কি দ্রব্য চাহিয়াছে ? পক্ষী বলিল, জলচর লার্তশৃপক্ষীর ডিম্ব তাছার হস্তগত হইয়াছে, সে জানে না যে তাহ কি দ্রব্য, তাহাকে মুক্ত জ্ঞান করিয়া তাহার তুল্য আর একটি চাহিতেছে; এ যুবা তাহারি অনুসন্ধানে ব্যাকুল আছেন। পক্ষিণী বলিল, এ যুবার প্রতি অনুগ্রহ করা ভদ্রতার বহির্ভূত কৰ্ম্ম নহে, এ কৰ্ম্ম তোমার দ্বারা নিৰ্ব্বাহ হইবে, তুমি ইহাতে ক্রটি করিও না, সে পক্ষীর বৃত্তান্ত তোমার নিকটে গোপন নাই। পক্ষী বলিল, হে পক্ষিণি : বহুকাল হইল আর সেই সকল পক্ষী জলমধ্যে কি ভূমিতে ডিম্ব প্রসব করে না ; এ অনুপায় ব্যক্তি আর তাহ। কোথায় পাইবে ? পক্ষিণী বলিল, হে পক্ষি ! তবে কিৰূপে লাস্কশ্বপক্ষীর ডিম্ব সে কন্যার হস্তগত হইবে ? পক্ষী বলিল, তা হার উৎপত্তি এই প্রকারে হইত ;–কহরমান্থ-নদীর মধ্যে সেই সকল পক্ষীর বাসস্থান ছিল ; পুৰ্ব্বকালে তাহার তিন বৎসর পরে ভূমিতে ডিম্ব প্রসৰ করিত, তাহার কয়েকটি ডিক্স মুক্ত হই, স্নাছিল ; এক দিবস সেই সকল পক্ষী মনোমধ্যে বিবেচন। করিল যে, আমরা এমম পক্ষী আছি যে,ক্ষমাদ্বিগের ডিম্ব মুক্ত হইতেছে । এই অহঙ্কার করিবণমাত্র জগদীশ্বরের আদেশে সেই লাতশৃপক্ষীর উৎপত্তি নিৰারণ হইয়া গেল, এবং সেই সমস্ত ডিম্বও নদীতে মগ্ন হইল, কিন্তু সেই ডিম্বের মধ্যে দুইটি ডিম্ব রাজ জমৃজন কহরমানীর হস্তগত হইয়াছিল, আর রাজা শ্যম্আনের জন্থজান্‌ কহরমানীর সঙ্গে অত্যন্ত প্রণয় থাকায় তিনি অনেক নিয়ের দ্বারা যাত্রা করিয়া তন্মধ্যে একটি ডিম্ব হস্তগত করিয়াছিলেন । । +. $ রাজা জম্‌জান কহরমালী অনেক ধন ও অনেক রত্ন সংগ্রহণ