পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/২৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ প্রশ্ন পূরণের গম্প । ২৩৭ পূৰ্ব্বক কহরমান নদীর তীরে এক বড় নগর বসাইয়৷ বহুকাল রাজ্য করেন ; ষে সময় তাহার মৃত্যু হয়, তাহার কিছুদিন পরে সেই নগর বসতি শূন্য হইয় প্রান্তর হইয় গেল। জগদীশ্বরের ইচ্ছায় তাহার সমস্ত ধনরত্ন হোসন বানুর হস্তগত হইয়াছে । আর যখন পরমেশ্বরের ইচ্ছায় রাজা শামৃত্মানের মৃত্যু হইল, তখন তাহার মূগরে অরাজুকত হওয়ায় তাহার অধীন লোকসকল ছিন্ন ভিন্ন হইয়া গেল, আর সেই দেশকে অপর লোকে অধিকার করিল। রাজার স্ত্রী গৰ্ববতী ছিলেন; তিনি প্ৰাণ-ভয়ে লাতশৃপক্ষীর সেই ডিম্ব লইয়া বাটা হইতে পলায়ন-পূর্বক প্রান্তরের পথ ধরিলেন ; একদিন তিনি কহরমান-নদীর তীরে যাইতে ছিলেন, ঐ সময়ে সওদাগরের নৌকাযোগে নদীতে সেই দিকে আসিতেছিল, সেই স্ত্রী অভিযোগ করিলেন, নৌকার কৰ্ত্ত। তাছ। শ্রবণে নৌকা তীরে আনয়ন-পূর্বক সেই স্ত্রীলোককে নৌকার উপরে আরোহণ করাইয় অবস্থা জিজ্ঞাসা করিলে পরে সেই স্ত্রী তাৰৎ বৃত্তৰু বৰ্ণন করিলেন । সেই সওদাগরের নাম শেমর ছিল ; তিনি সেই স্ত্রীলোককে কন্যা বলিয়া আপন দেশে অনিলেন। পরে তথায় সেই স্ত্রীলোকের এক সন্তান জন্মিল। অনেক দিন পরে শেমর-সওদাগরের মৃত্যু হওয়ায় সেই সন্তান সেই নগরের কৰ্ত্ত হইলেন । তিনি বহুদিন জীবিত থাকিয়। বাণিজ্যের অর্থের দ্বারা অনেক সৈন্য-সংগ্রহ-পূর্বক কয়েকটি চড়া অধিকার করিয়া রাজা হইলেন। পরিশেষে তাহার মৃত্যু হওয়ায় তাহার পুত্র পৌজেরাও মেই নগরে রাজ্য-ভোগ করিলেন। তৎপরে ८कोन्जर्मनी, करुङ्बाम्-नी, अङ्गझिँ-नी, आउनेँ-मी, अरे সকল কোহকফের সীম, যখন ষোলেমান পয়গম্বরের অধিকর হইল, তখন একদিন সকল দৈত্য, পরী ও বীরপুরুষ এবং