পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/২৭৬

নষ্ঠপ্রশ্নপূরণের গল্প । శిష్క్రి করিয়া কয়েকদিন পরে বরজখের নদীর তীরে উপস্থিত হইলেন, মেহেরওয়ার বললেন, হে হাতেম যদি বল তবে আমি আপন চড়ায় ঘাইয়া য়ৈন্য অনিয়ুন করি । হাতেম কছিলেন, হে ভাই ! আমি মহএয়ার-সোলেমানীর সঙ্গে যুদ্ধ করিতে আসি নাই যে, সৈন্যের অবশ্যক হইবে । মেহেরওয়ার বলিল আমাদিগের সৈন্য সঙ্গে থাকিলে তথায়,সন্মান হইতে পরিবে, হাতেম বলিলেন, আমাকে কতদিন তোমার অপেক্ষায় থাকিতে হইবেক ? মেহেরওয়ার বলিলেন, সপ্তাই,পরে আমি এস্থানে নিশ্চয়ই উপস্থিত হুইব । পরে তিনি হাতেমের নিকটে বিদায় হুইয়া গমন করিলেন । হাতেম সেই প্রান্তরের চতুর্দিকে ভ্রমণ করিতেছিলেন, হঠাৎ এক উদ্যান দৃষ্টিগোচর হইল ; তাহার দ্বারমুক্ত দেখিয়া তাঙ্গার ভিতরে প্রবেশ করিলেন, তথায় বহু প্রকারফল-পরিপূর্ণ বৃক্ষসকল ছিল, সে প্রকার বৃক্ষ কখন দেখেন নাই? ক্টাহা দেখিয়া আশ্চর্য্যান্বিত হইলেন, ফলভক্ষণ করিতে করিতে ভ্রমণ করিতে লাগিলেন, সে উদ্যান অসীম ছিল, তিনি সপ্তাহকাল তথায় ভ্রমণ করিলেন । অপর সেই ঘোটক এৰূপ প্রভুভক্ত ছিল যে, সমস্ত দিন নদীর তীরে তৃণভক্ষণ-পূর্বক রাত্রিকালে উদ্যানে আসিয়া বিশ্রাম করিত । ; - এদিকে রাজপুত্র-মেহেরওয়ার আপন দেশে উপস্থিত হইয়া পিতামাতার সহিত সাক্ষাৎ করিলেন। র্তাহার পিতামাতা বৃত্তান্ত জিজ্ঞাসা করিয়া বুলিলেন, তুমি অনেক সৈন্য লইয়া বরাজখের চড়ায় গমন করিয়াছিলে, তদনন্তর তুমি সৈন্যদিগকে ত্যাগ করিয়া অদৃশ্য হওয়ায় সমুদায় পরীপুরুষের তোমার অনুসন্ধানে ব্যাকুল হইয়াছিল, কিন্তু তোমাকে প্রাপ্ত হয় নাই ; এখন বল