পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম প্রশ্নপূরণের গণপ । కిe করা উচিত, তাহা হইলে এ উপকারে আবদ্ধ হইয়া থাকিবে, পরে উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন হে দৈত্য ! এখানে কি এ রোগের ঔষধ হয় না ষে, কষ্ট সহ্য করিতেছ ? সে বলিল হে মনুষ্যজাতি ! দৈত্যদিগের নিকট হইতে ঔষধ হইলে তাহতে ইহার কিছুই উপকার হয় না। হাতে বললেন, হে দৈত্য যদি বল তবে তোমার জন্য একটি ঔষধ করি । দৈত্য বলিল ইচা হইতে আর কি উত্তম আছে ? তাহা হইলে আমি যে পৰ্য্যন্ত জীবিত থাকিব সে পৰ্য্যন্ত তোমার ভূত্য কইরা থাকিব, আর তুমি খেৰপে সেবা করিতে আদেশ করিবে আমি তাহাঁই করিব । পরে হাতেম ভল্লুক-কন্যার সোলেমানি-গুটিককে ঘর্ষণ করিয়া দৈত্যের মস্তকে তাহার প্রলেপ দিলেন, এবং কিঞ্চিৎ তাহর নাসিকায় দিলেন। যখন এক দণ্ড কাল গত হইল তখন দৈত্য হাচিল, তাহ তে তাহার নাসিকার দুইটি ছিদ্র হইতে বিড়ালের ন্যায় দুইটি পোকা বাহির হইয়া পড়িল। হাতে সেই পোকার শরীর বিড়ালের ন্যায়, দন্ত কুকুরের ন্যায়, মস্তকে গণ্ডারের ন্যায় এক একটি শৃঙ্গ দেখিয়। অগশচর্য্যাম্বিত হইলেন । যখন তাহারা দৈত্যের নাসিকা হইতে বাছির হইয়াছিল, তখন বিড়ালের ন্যায় আকৃতি ছিল, পরে বায়ু সেবন করিয়া বৃহৎ বৃহৎ কুকুরের ন্যায় হইল। এমত সময়ে দৈত্য চক্ষুঃ-উন্মীলন করায় সেই পোক তাহার দৃষ্টিগোচর হইল, সে তৎক্ষণাৎ গাত্রে থান করির সিংহাসনের নীচে নেত্রপাত করিল, তথার সহস্ৰ মোন পরিমাণুের এক খানি প্রস্তর ছিল, সে সেই প্রস্তরকে হস্তদ্বর লইয়ু সেই পোকার উপরে নিক্ষেপ করিল, প্রস্তর সেই দুইটি পোকার উপরে পতিত হইলে তাহারা চুর্ণ হইয় গেল । পরে দৈত্য হাতেমের পদতলে পতিত হইয়া আপন মস্তকদ্বারা পদসেবা করিতে লাগিল । হাতেম তাহীকে আলি