পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

·«: à 3 হাতেম ভায়ি । স্কন করিলেন, দৈত্য বলিল হে মনুষ্যজাতি ! দৈত্যজাতিদিগের ইহা অপেক্ষ আর বড় ব্যাধি নাই, এ রোগে কোনো ঔষধ ফলদায়ক হয় না। এই সকল পোকার নাম “ মগজখার” আর অত্যন্ত চেষ্টা করিলে তবে এ বিপদ দূর হয়, এক্ষণে আমার পুনবার জন্ম হইল, যে পৰ্য্যন্ত আমি বঁচিয়া থাকিব, সে পর্যন্ত তোমার আজ্ঞার অন্যথা করিব না। এই বুলিয়া দৈত্য একটি শব্দ করিল, তাহীতে অনুমান পাচ সহস্র হিংস্ৰক দৈত্য আসিয়া উপস্থিত হইল। যখন-হাতেমের চক্ষুঃ সেই সকল দৈত্যের প্রতি পতিত হইল তখন তিনি ভয়যুক্ত হইলেন, আর তাহার বর্ণ, পীতবর্ণ হইয়া গেল । কেহিসেকন-দৈত্য যখন দেখিল যে হাতেম বিবণ হইয়া গেলেন, তখন আশ্বাস-প্রদান করিয়া বলিলেন, ক্ষে হাতেম! আপন মনকে আহলাদযুক্ত কর, আর চিন্তিত হইও না, ইহার সকলে তোমার দুসি, তুমি যেৰূপ সেবা করিতে বলিবে, ইহার তাহা করিবে । পরে দৈত্যদিগের প্রতি নেত্রপাত করিয়া বলিল, এই মনুষ্যজাতির কৃপায় আমি প্রাণ-হরণকারী পীড়া হইতে পরিত্রাণ পাইয়া উত্তমৰূপে ভাল আছি; আমি এই যুবার ভৃত্য হইলাম, তোমরাও ইহার সেবার জন্য কটিবন্ধন করিয়া উপস্থিত থাক। পরে কয়েক জন দৈত্যকে বলিল ষে, তোমরা বনে ফাইয়া যে সকল জন্তু মনুষ্যজাতির খাদ্য তাহাদিগকে জীবিত ধরিয়। অনিয়ন কর } তৎপরে দৈত্য স্বয়ং সেই উদ্যানের একপাশ্বে গমন করিল, এবং ক্ষণকাল পরে মূল্যবান রত্ন-পূর্ণ চারিখানি খুঞ্চি দৈত্যদিগের মস্তকে দিয়া হাতেমের সম্মুখে আনিল এবং তাহার অগ্রে রত্ন সকল ও এক ষোড় বস্ত্র রাখিয়া বলিল যে, যদিও এ বস্ত্র পরিধানের উপযুক্ত নয়,কিন্তু যে भर्गुछ जना वज जनान न