এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . . . . . (8) ‘. . পর যত বয়স বৃদ্ধি হইবেক, ততই ভিন্ন ভিন্ন অবস্থা । উপস্থিত হইতে থাকিবেক । “ এইৰূপ অবস্থাভেঙ্গে পৰ্য্যায়ক্রমে সাংসারিক ব্যাপার-সকল সম্পাদন্ন-পূৰ্ব্বক সুখভোগ করিব * বোধ হয় কখন কখন এবম্বিধ প্রত্যাশ অবশ্যই তোমাদের মনোমধ্যে উদয় হইয়া থাকে? কালক্রমে অবস্থা-ভেদ হইলে, সেই অভিপ্রেত সমুদায়ও ক্রমশঃ সম্পূর্ণ হইবেক তাহার সংশয় নাই। এক্ষণে যে শরীর ও জীবনের বর্তমানত দৃষ্টে তাদৃশী ভাৰিনী অাশা সফল হইবে নিশ্চয় করত অশ্বাস করিতেছ, সেই অস্থিমাংসযুক্ত শরীর ও আশ্চর্যময় জীবন, কেবল পরম পুজনীয় পিতা মাত হইতে সমুৎপাদিত হইয়া, তাহদেরই অসীম করুণা ও অসাধারণ যত্নে লালিত ও রক্ষিত হইয়া, এত দিনে সক্রিয় হইয়াছে। যদি র্তাহার। ভ্রমক্রমেও ক্ষণমাত্র নির্দয় হইয় অযত্ন করিতেন, তাহ হইলে কোন দিনে কাল-গৃহীত হইত, এবং “সংসার-ক্ষেত্রে অন্য অন্য লোকের ন্যায় সক্ষম হইয়া মনুষ্য-জন্মের সার্থকতা সম্পাদন করিব,” বলিয়া মনে মনে যত মাশা করিয়াছ, সে সমস্তও একেবারে নির্মুল হইয়া যাইত, সন্দেহ কি? অতএব