পাতা:হিন্দুধর্ম্মের আন্দোলন ও সংস্কার.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 8 - J ধরিতেছে। শাস্ত্রগ্রন্থ সকল বাঙ্গালা ভাষায অনুবাদিত হইয়া বহুল রূপে প্রচার হইতেছে এবং অনেকে এই সকল গ্রন্থ পাঠ করিয়া তৃপ্তি লাভ করিতেছে। কিন্তু কেবল বক্তৃতা ও শাস্ত্র ব্যাখ্যা শুনিলে চলিবে না। হিন্দু ধৰ্ম্ম যে এখন বাহ আডম্বরে পূর্ণ হইয়াছে, তৎপক্ষে সন্দেছ মাত্র নাই । ইহাব প্রকৃত অমুষ্ঠান অতি অল্প লোকেই কবিয থাকে। ভারতবধাঁয আর্য-ধৰ্ম্ম প্রচাৰিণী সভা কর্তৃক প্রকাশিত একখানি পুস্তিকায় লিখিত আছে – “শিক্ষা ও অনুষ্ঠান অপ্তাবে, আৰ্য্য-ধৰ্ম্ম আজকাল আডস্বরের শেষ মাত্র হক্টফাছে।” * * “ধৰ্ম্মেব লােহ লক্ষণ ভাবতবৰ্ষকে ভূলাইতে পাবে না। কেবল ৰ ক্ৰ তা, ঈশ্বব লাভেচ্ছ শূন্য হইযা শাস্ত্রপাঠ, কতক গুণ সাম্প্রদাধিক বাহাদুষ্ঠান দ্বাবা ভারতীয় ধৰ্ম্ম পুনৰ্জ্জীবিত হুইবে না।” কি উপায়ে ভাবতে প্রকৃতরূপে ধৰ্ম্ম প্রচাব হইবে, এই পুস্তিকায় লিখিত আছে—“ৰে ধৰ্ম্মভাব প্রচারিত হইলে দখিব যে, ভাবতীয় প্রত্যেক ব্যক্তি আর্য্যগণের ধোগ, জ্ঞান ও থম্মাচাৰ স্মরণ করিয়া প্রেমাশু পূর্ণ নয়নে তাহা দেব গুণগানে উল্লাস-যুক্ত হইয়াছে , "ধৰ্ম্মাৎপরতরং নহি” বলিয়া মানবীয় কৰ্ত্তব্যে মনোনিবেশ করিয়াছে “এক ঐব সুহৃদ্ধম্মঃ’ বলিয়া, নারায়ণকে মন প্রাণ সমৰ্পণ করিতে শিখিয়াছে, তাহাই ভাবতে ধৰ্ম্ম গ্রচার ” | উল্লিখিত পুস্তিকাখানি প্রকাশ হইবার পর কয়েক