পাতা:হিন্দুধর্ম্মের আন্দোলন ও সংস্কার.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ 8१ ] জগতের স্বষ্টিকৰ্ত্ত, পালন কর্তা এবং অন্তে সংহাব কওঁ, তুমি একমাত্র পবম পুরুষ, নিশ্চল ও নানাবিধ কল্পনা শূন্ত, তুমি डबद ভয়, তুমি ভয়ানকেব ভশনিক, তুমি পাপীদিগেৰ একমাত্র গতি এবং পাবনের পাবন । তুমি উচ্চ পদাধিষ্ঠিত ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বব প্রভৃতির নিয়ামক, তুমি শ্রেষ্ঠ পদার্থ সকলেব শ্রেষ্ঠ ও রক্ষক দিগেব বক্ষক। হে পবেশ হে প্রভো, তুমি সব্বরূপ, অবিনাশী, অনির্দেশা এবং সৰ্ব্বেন্দ্রিয়াগমা, কোন ইন্দ্রিযেব গোচব নই। হে সত্যস্বরূপ, হে অচিন্তা, হে অক্ষয, হে ব্যাপক, হে অব্যক্ততত্ত্ব, হে জগদ্ভাসকাধীশ অথবা হে জগদ্ভাসক, হে অধীশ, তুমি আমাদিগকে অপাৰ তক্টতে রক্ষা কব । সেই একমাত্র ব্রহ্মকে আমবা স্মৰণ কবি, সেই অদ্বিতীয ব্রহ্মকে औभद জপ করি, সেই এক জগৎ সাক্ষীস্বরূপ ব্রহ্মকে আমবা প্রণাম কবি । সেই তুমি সৎ একমাত্র জগতের নিধান অর্থাৎ আশ্রয়স্বরূপ, স্বয়ং নিবালম্ব অর্থাৎ আশ্রযশূন্ত , সেই তুমি ঈশ্বর, ভবসমুদ্রের পোতস্বরূপ । আমরা তোমাব,আশ্রয় গ্রহণ কৰিলাম।” এ এই উল্লাসে লিখিত হইয়াছে যে, ব্রহ্মমন্ত্রই সকল মন্ত্রেব সাব, এবং এই মন্ত্রের উপাসকগণের অন্ত সাধনের প্রয়োজন নাই। ইহাতে আরো লিখিত আছে যে, এই মন্ত্র গ্রহণে তিথি, নক্ষত্র, বাশি প্রভৃতি গণনার নিয়ম নাই, এবং এই মন্ত্রেব উপাসককৈ দশবিধ সংস্কার করিতে হয় না। ব্রহ্মমন্ত্রট এই –“ও সৎ ও চিৎ ও একং ও