পাতা:হিন্দুধর্ম্মের আন্দোলন ও সংস্কার.pdf/৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

© s প্রভৃতি প্রচারকগণ বক্তৃতায় ও সামরিক পত্রিকায় হিন্দুদেৰ ধৰ্ম্ম ও দর্শন শাস্ত্রেব নিন্দ করিতে লাগিলেন। সে সময়ে ভাবত আকাশে একটা মাত্র উজ্জ্বল নক্ষত্র দীপ্তি পাইস্তুেছিলেন—ইনি মহাত্মা বামমোহন বায । শ্ৰীবামপুব হইন্তে প্রকাশিত সমাচারদর্পণে হিন্দুশাস্ত্রেব বিকদ্ধে প্রবন্ধাদি প্রকাশ হইলে, মহাত্মা বাম মোহন বীর্য, ব্রাহ্মণ সেবধি ” নামক একখানি পত্রিক প্রকাশ” কবিয়া তাহা খণ্ডন কবিতে লাগিলেন । ইহাব প্রথম সংখ্যায়, তিনি বেদান্ত ও দর্শন শাস্ত্রে ঈশ্বর সম্বন্ধে যে* উৎকৃষ্ট ভাব আছে, তাহা প্রতিপন্ন করিয়াছিলেন। দ্বিতীৰ্ষ সংখ্যায পুরাণ ও তন্ত্র প্রতিপাদিত ধৰ্ম্ম সমর্থন কবিয়ছিলেন । তিনি ইহাতে বিশদরূপে দেখাইয়াছেন যে, এক ঈশ্ববেব উপাসনা বিবিধ কবাই হিন্ শাস্ত্রেব উদ্দেশু, তবে যাহাব নিবfকাব ভাবে পরমেশ্ববকে হৃদয়ঙ্গম কবিতে পাবেন না, –তাহাদেব জন্যই প্রতিমূৰ্ত্তিৰ দ্বারা তাহাব উপাসনাব ব্যবস্থা কবা হইযাছে । এতদ্বারা রামমোহন রায় প্রতিপন্ন কবিয়াছেন যে, হিন্দুধন্মের পৌত্তলিকতা বাইবেলের , পৌত্তলিকতা . অপেক্ষ। শ্ৰেষ্ঠ। যেহেতু, হিন্দুশাস্ত্রের মতে পৰমেশ্বব.একু, তবে যাহাবা তাহাকে নিবা কার ভাবে ধাবণ করিতে অক্ষম, তাহাব। কোন প্রতিমা অবলম্বন কবিয়া পুজা কবিতে পাবেন , কিন্তু খৃষ্টীয়ানদের ধৰ্ম্মশাস্ত্র তিনটী দেবতার অস্তিত্ব স্বীকাব করে । দুঃখের বিষয় এই যে, এমন, উজ্জল