পাতা:হিন্দুধর্ম্মের আন্দোলন ও সংস্কার.pdf/৯

t j প্রতি বিলক্ষণৰূপে আক্রমণ কবিতে লাগিলেন এবং কোন কোন হিন্দুযুবক খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম অবলম্বন কবিতে আবন্ত কবিল , তখন হিন্দুদিগের মধ্যে ঘোর আন্দোলন উপস্থিত হইল - হিন্দু সমাজের নেতাগণ ভীত হইলেন। পাদরি সাহেবদের তর্কজাল ছিন্ন করিতে পাবেন, এমন একজন ধৰ্ম্মবীৰেব আবশ্যক হইল—উপযুক্ত সময়ুে ব্রঙ্কুনিন্দ কেশবচন্দ্র সেন দেখা দিলেন। তিনি তখন আদি ব্রাহ্মসমাজে যোগ দিয়া খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম প্রচারকদেব সহিত ঘোঞ্চতর বাক্যুদ্ধ করিয়া,ৰ্তাহাদিগকে একে একে পরাস্ত কবিতে লাগিলেন। হিন্দু যুবকগণ খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মের অসাবতী বুঝিতে পাবিয়া আর সে দিকে অগ্রসব * হইল না। পাদরি সাহেবের উদ্যম ও অtশাহীন হইলেন... হিন্দু সমাজের এই মহা উপকাব সাধন করাতে মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিতগণ দুই হাত তুলিয়া কুেশবচন্দ্রকে আশী স্বাদ কবিতে লাগিলেন। কিন্তু কেশবচন্ত্রের প্রতি পণ্ডিত মহাশযদের এরূপ ভাব অধিক দিন থাকিল না। কেশবচন্দ্র যখন হিন্দুদের আচাব ব্যবহারেব প্রতি আক্রমণ । করিতে লাগিলেন, যখন হিন্দু যুবকগণ আয়ার স্বজনেৰ মায় কাটাইয়া, পিতা মান্তাকে দুঃখসাগরে* ভাঁসাইয়া, ব্রাহ্মসুমাজে যোগ দিতে আবম্ভ করিল, তখন হিন্দুদের চক্ষু ফুটিল, তখন তাহারা বুঝিতে পারিল যে, খৃষ্টীর ধৰ্ম্ম অবলম্বন করণীয় ও ব্রাহ্ম হওয়ায় কোন প্রভেদ নাই । ক্রমে ব্রাহ্মগণ কিছু ৰাডাবাড়ি করিতে লাগিলেন। র্যাহারী হিন্দু \!