পাতা:হুতোম প্যাঁচার নক্‌শা.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হুজুক । ማጓ সমস্তুগুধে জঙ্গলের ভেতর ঐ রকম এক মহাপুরুষ দ্যাtখুন। সেৰু iহাপুরুষও ঐ রকম অচৈতন্য হয়ে ধ্যানে ছিলেন। আজিরে ধরাধরি করে নীেকোয় তুলে জানে। বারাণসী উাকে বড় বস্তু করে নৌকোয় রাখলেন । তখন ছাপখাটীর মোহালায় জল থাকৃতে ন বলে কাশীর যাত্রীরে বাদাৰনের ভেতর দিয়ে আসতেন, সুতরাং বারাণসীকেও বাদ দিয়ে আসতে হলো । এক দিন খাদাবনের ভিতর দিয়ে গুণ টেনে নেীকে যাচ্চে, মাজ ও জন্য অন্য লোকের জন্যমনস্ক হয়ে রয়েছে, এমন সময় জঙ্গের ধারে ঠিক ঐ রকম আর এক জন মহাপুরুষ নৌকোব গলুয়ের কাছে বসে ধ্যানে ছিলেন,এবি মধ্যে ড্যাঙ্গার মহাপুরুষও হাস স্তে হাসতে লোকের উপর এলে ৰোঁকোর মহাপুরুষের হাত ধরে নিয়ে জলের উপর দিয়ে হেঁটে চলে গ্যালেন, মঞ্জী অন্য অন্য লোকেরা হণ করে রইলো বান্নাণসী বাদীবন তন্ন ভয় করে খুঁজলেন,কিন্তু জার মহাপুরুষদের দেখ স্তে পেলেন না, এর সব সেকালের মণি ঋষি, কেউ দশ হঞ্জিার কেউ বিশ হাজার বৎসর স্তপিল্যে কচ্চেন, এঁরা মনে কঙ্গে সত্ত্ব কপ্তে পারেস } অাব এক বার ঝিলিপুরের স্বত্ত্বর সে জর বন জাৰাদ কত্তে কত্তে ব্ৰিশ হাস্ত মাটির ভিতরে এক মছাপুরুষ দেখেছিলো, ভার গায়ে বড় বড় অংশোদ গাছের শেকড় জমে গিয়ে ছিলো, জার শরীর গুকিয়ে চ্যাল কাঠের মত হয়ে ছিলো । দস্তুবা অনেক পরিশ্রম করে স্ত্বারে ঝিলিপুরে মানে, মহাপুরুষও প্রায় এক মাস ঝিলিপুরে থাকেন, শেষে এক দিন রাত্তিরে তিনি ধে কোথায় চলে গ্যালেন, কেউ তার ঠিকানা কত্তে পাঙ্গে না —শুধুতে শুদূতে আমরা ঘুমিয়ে পড়লেন ।