পাতা:হেমপ্রভা.pdf/১৯

፵ • হেম গ্ৰ ভ} } বলিতে পারিল না । দিবানিশী কেবল শোকানলে দক্ষ হইতে থাকিল । , 必 /ব্রাহ্মণ শ্বেতকুশেরও একটি উপপত্নী ছিল। যুবত্ব দশাবধি তাঁহার প্রতি তাহার এমত প্রীতি জন্মিয়াছিল যে, শ্বেতুকুশ যখন যে স্কুল্ল ভ বুস্তু পাইত তাহা তাহাকে দিত। একদা শ্বেতকুশ আপনাবাসের উদ্যানমধ্যে ভ্রমণ করিতে করিতে উক্ত ফলের পাদপট দেখিতে পাইল । সম্মুখে গিয়া দেখে, রক্ষটী বহুফলম্বরে অবনত হইয়া আছে। ইতস্ততঃ দৃষ্টি করতে করিতে বৃক্ষচ্যুত একটি ফল পাইয়। বছযত্নে আপন বসনাঞ্চলে বান্ধিয়া রাথিল। ভাবিল দিবা অবসানে মুখনিশীর আগমন হটলে ফলট পরম প্রেয়সী উপপত্নীকে ভক্ষণ করাইয়া পরম সৌভাগ্য জ্ঞান করিবে ! * ক্রমে দিব্যবসান হষ্টতে লাগিল । সরোজিনী-নায়ক স্বীয় সাম্রাজ্যের রাজকাৰ্য্য পর্যালোচনা করিতে করিতে একান্ত ক্লান্ত হইয়া, বিশ্রামার্ষে চরমাচল নামক প্রাঙ্কে উপবেশন করিলেন; শ্রমহরিণী যামিনী প্রিয়সখী স্কুযুপ্তি সহ আগমন পূর্বক স্বীয় মাহাত্ম্য প্রকাশ করিতে লাগিলেন ; জগজীবন পবন তাহাদিগের সঙ্গী হইয়া সে সে। শব্দে জগতস্থ তাবলোকের চৈতন্য হরণ করতে থাকিলেন। শ্বেতকুশ ফল লষ্টয় উপপত্নীর নিকট উপস্থিত হইয়া বলিল প্রিয়ে! ধর প্রয়ে! ধর; শুনিয়াথাকবে, আমার শুক যে ফল আনিয়াছিল, যাঙ্গ ভক্ষণ করিলে ব্লদ্ধে যুবত্ব পায় । সেই ফলটি রোপণ করিয়াছিলাম। এখন ব্লক্ষ