পাতা:হেমপ্রভা.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমপ্রভ । t్స5 তেছি, বলিয়া আমাকে, গন্ধৰ্ব্বনন্দিনী তরঙ্কসেনার আঙ্কে স্পর্শ করানমাত্র, আমার শরীর পাষাণ হয় গেল। , তৎপরে আর কিছুই জানি না। দম্পতি এইমতে কথাবাৰ্ত্ত করিতেছেন, এমন সম:ে গন্ধৰ্ব্বনন্দিনী বিবিধপ্রকার পুষ্প হস্তে লইয়া ভাই বলিলেন নৃপকুমার। বণিককুয়ারি! আপনার উচৈ গাত্ৰোখান করিয়া দনুজনাশিনী ব্রহ্মসনাক্তনীর মন্দিরে চলুন। তথায় বিবাহকাৰ্য্য সমাধা করিয়া আমার মানস পূর্ণ করিতেছি। এই বলিয় রাজকুমার ও বণিকতনয়ার হস্তধারণ করিয়া দেবীর মন্দিরে গমন করিলেন । তিন জন সেখানে উপস্থিত হইয়া প্রণাম বন্দনাদি করলেন। গন্ধৰ্ব্বনন্দিনী দেবীকৰ্তৃক রাজকুমার দ্বারা পাষাণমুক্ত হইয়াছেন বলিয়া কৃতজ্ঞতারসে অভিষিক্ত কুইয়া, প্রথমতঃ দেবীর নিকট বহুবিধ স্তব স্তুতি করিলেন ; পরিশেষে, গান্ধৰ্ব্ববিধানে জয়দত্ত ও হেমপতার বিবাহকার্য্য সমাপন করিলেন। বিবাহানন্তর রাজকুমার বলিলেন গন্ধৰ্ব্বনন্দিনি। আগএর পিতাকর্তৃকবশিকনন্দিনী এখানে আনীত হইয়া পাযণ ঔষ্টয়াছিলেন। এখন ইনি পাযাণমুক্ত হইয়াছেন। ইলকে লইয়া এত দূরবত্তী-স্বদেশ যাইতে অশেষ-বিপ লয় হইতেছে ; কেননা নীতিজ্ঞেরা কছেন "উজ্জ্বল দর্পণ ও কুন্দরী কামিনী, ইহার কথনত বিবাদ বৰ্জ্জিত হয় না” । সুতরাং আমি কিমতে এই অবলা বণিকবালকে লক্টর। গৃহে যাইতে পারি ; তাহার প্রতিৰিধান করন । গন্ধৰ্ব্ব