এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহামহিম মীর্মর স্ত্রীযুক্ত বঙ্গভাষানুবাদৰ সমাজধ্যক্ষ মহাশয়গণ সমীপেৰু। बःथाडि दिनग्नश्रुर्खक बिप्रश्नप्भउ९ আপনার দীনভাবাপন্ন বঙ্গভাষার শ্রীবর্দ্ধনাৰ্থে যে শারীরিক ও মানসিক শ্রম স্বীকার, এবং সমাজকে কেহ কোন পুস্তক দান করিলে উাহাঙ্কে পারিতোধিক স্বরূপ অর্থব্যয় পর্যন্ত করিতে অঙ্গীকার করিয়াছেন, ইহাতে ৰে সঁজভাষী অক্ষালবিলম্বেই হৃষ্টপুষ্ট কলেবর ধারণ কৰিৰেক, ইহা বল বাহুল্যমাত্র । আপনকরদিগের সেই যত্বে এবং কএঙ্ক বন্ধুর উৎসাহ প্রদানে আমি এই "হেমপ্রভা" নামে একখানি গ্রন্থ রচনা করিয়াছি; কিন্তু ইহাতে কিমত কতকাৰ্য্য হইয়াছি, ভtহা মহাশয়দিগের বিবেচনার উপর সম্পূর্ণ নির্ভর। 證 এ কথা যথার্থ যে, গ্রন্থকারপদীতে পদার্পণ করা আমার পক্ষে বামন হইয়। চন্দ্রগ্রহণ করার আশৰৎ, কিন্তু সহায়রূপ উচ্চ গিরিশৃঙ্গের অধशबन পাওয়াতে, বোধ করি আমার সে অাশা নিতান্ত নিস্ফীৱত হুইৰব নয় ; যেহেতু অত্রস্থ বঙ্গবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্ৰীযুক্ত বাৰু জtাশচরণ বসু মহাশয় এতদগ্রন্থের আদ্যন্ত দৃষ্টি করিয়া সংশোধন পৃষ্ণুক ইষ্ট। লোকসমাজে প্রকাশ করিতে আমাকে সাহস দিয়াছেন । সেই সাহসে এবং “গৃহাতি সাধুরপরস্য গুণং ন দোধান দোষাম্বিতে ฮค์ชศส পরিণ হায় দোষং । বালঃ স্তনাৎ পিৰতি দুগ্ধমসৃগৃিহায় ত্যক্তৃপয়ে রুধিরূমেৰ নঞ্চিৎ জলেীক ॥” এই প্রাচীন বাক্যটির প্রতি নির্ভর করিয়াই আমি এতদগ্রন্থের প্রচার বিষয়ে সাহসী হইলাম ইতি। একান্তানুগ ত । খ্ৰীষ্কারকনাথ গুপ্ত । 'A