লক্ষমণ ও ইন্দ্রজিৎ হে রাক্ষসরাজানুজ, বিখ্যাত জগতে তুমি;-কোন ধর্ম্ম-মতে, কহ দাসে, শুনি, জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব, জাতি—এ সকলে দিলা জলাঞ্জলি? শাস্ত্রে বলে, গুণবান। যদি পরজন, গুণহীন স্বজন, তথাপি নিগুর্ণ স্বজন শ্রেয়ঃ পর পর সদা! এ শিক্ষা হে রক্ষোবর! কোথায় শিখিলে? কিন্তু বৃথা গঞ্জি তোমা! হেন সহবাসে, হে পিতৃব্য, বর্বরতা কেন না শিখিবে? গতি যার নীচ সহ নীচ সে দুর্ম্মতি।” হেথায় চেতন পাই মায়ার যতনে সৌমিত্রি, হুঙ্কারে ধনু টঙ্কারিলা বলী। সন্ধানি বিন্ধিলা শূর খরতর শরে অরিন্দম ইন্দ্রজিতে, তারকারি যথা মহেঘাস শরজালে বিধেন তারকে। হায় রে, রুধির-ধারা ( ভূধর-শরীরে বহে বরিষার কালে জলস্রোতঃ যথা, ) বহিল, তিতিয়া বস্ত্র, তিতিয়া মেদিনী। অধীর ব্যথায় রখী, সাপটি সত্বরে শঙ্খ, ঘণ্টা, উপহারপাত্র ছিল যত যজ্ঞাগারে, একে একে নিক্ষেপিলা কোপে; যথা অভিমনু্য রার্থী, নিরস্ত্র সমরে সপ্তরির্থী অস্ত্রবলে, কিন্তু বা হানিলা রথচুড়া, রথচক্র, কিছু ভগ্ন আসি, V8S
পাতা:Intermediate Bengali Selections.pdf/৩৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।