পাতা:Reminiscences Speeches And Writings Of Sir Gooroo Dass Banerjee Reminiscences pt. 1.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জননী সোণামণি দেবী। ) 6 দিব, কিন্তু এখন দিব না।” তঁহাকে তখন বিনা আবেই ভাত খাইতে হইল। তৎপরে অপরাহ্নে অব পাইয়া আনন্দ আর ধরে না! (১) স্তর গুরুদাসের জননী অনেক সময় পুত্রের সঙ্গে খেলা করিতেন। বাল্যকালে বাটীর বাহিরে যাইবার হুকুম ছিল না। একাধিক প্রতিবেশী বালক বাড়ীতে আসিয়া গুরুদাসের সঙ্গে খেলা করিলে তিনি আপত্তি করিতেন না, কারণ, নিজের, এবং সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য বালকের, প্রতি স্বয়ং দৃষ্টি রাখিতেন। কোন প্রকারে নিজের অভিপ্রেত পথের বাহিরে যাইতে দিতেন না। কোন প্রকার অপ্রিয় সংঘটন, কলহ ইত্যাদির সুযোগ ঘটিত না। মায়ের বিনানুমতিতে বাড়ীর বাহিরে যাইবার অধিকার ছিল না এবং মায়ের অজ্ঞাতসারে গুরুদাস সে অধিকার প্রায় কখনও গ্রহণ করিতেন না। এ বিষয়ে মাতাপুত্র উভয়েরই গুণপনার উত্তম পরিচয় পাওয়া যাইতেছে। মাতা কেমন সুন্দর উপায়ে পুত্রটিকে বাল্যকালে, যৌবনে ও পরিণত বয়সে আপন বশে রাখিয়াছিলেন, আবার পুত্রও, এই বর্তমান ব্যক্তিত্বাভিমানের ( ১ ) জননী সোণামণি দেবীর পুত্রকে সুশিক্ষা দিবার জন্য হৃদয়ের দৃঢ়তা সম্বন্ধে আর একটি ঘটনা উল্লেখ যোগ্য। পুত্র পাঠশালায় প্রথম পাঠাভ্যাস আরম্ভ করিয়া দুইদিন চেষ্টা করিয়াও “ক” অক্ষর ঠিক ভাবে লিখিতে সমর্থ হন নাই। তৃতীয় দিন জননী পণ করিলেন যে যত বেলাই হউক ঠিক করিয়া “ক” লিখিতে না পরিলে পুত্রকে কিছুই খাইতে দিবেন না। অনেক বেলায় অনেক চেষ্টার পর ঠিক করিয়া “ক” লিবিয়া মাতাকে দেখাইলেন এবং খাইতে পাইলেন। বিধবা জননীর একমাত্র শিশু পুত্রের শিক্ষার জন্য হৃদয়ের দৃঢ়তার কি छैचण पूछेख्।