পাতা:গল্পগুচ্ছ (প্রথম খণ্ড).djvu/১৯৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh||কাবুলিওয়ালা|১৯৩}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
ক্ষুদ্র শিশুহস্তটুকুর স্পর্শখানি তাহার বিরাট বিরহী বক্ষের মধ্যে সুধাসঞ্চার করিয়া রাখে। |
|||
క్షణ দেখিয়া আমার চোখ ছিল করিয়া আসিল। ಕ್ವಿಸ್ತಾ কাবুলি মেওয়াওয়ালা আর আমি যে একজন বাঙালি সন্ধান্তীয় তাই দিয়া গেলাম—তেখন বুঝিতে পু As ঃে }ে আমিও সে, সেও পিতা আমিও |
|||
{{gap}}দেখিয়া আমার চোখ ছল্ছল্ করিয়া আসিল। তখন সে যে একজন কাবুলি মেওয়াওয়ালা আর আমি যে একজন বাঙালি সম্ভ্রান্তবংশীয়, তাহা ভুলিয়া গেলাম—তখন বুঝিতে পারিলাম সেও যে আমিও সে, সেও পিতা আমিও পিতা। তাহার পর্বতগৃহবাসিনী ক্ষুদ্র পার্বতীর সেই হস্তচিহ্ন আমারই মিনিকে স্মরণ করাইয়া দিল। আমি তৎক্ষণাৎ তাঁহাকে অন্তর হইতে ডাকাইয়া পাঠাইলাম। অন্তঃপুরে ইহাতে অনেক আপত্তি উঠিয়াছিল। কিন্তু আমি কিছুতে কর্ণপাত করিলাম না। রাঙাচেলি-পরা কপালে-চন্দন-আঁকা বধূবেশিনী মিনি সলজ্জভাবে আমার কাছে আসিয়া দাঁড়াইল। |
|||
トかふ入以し * * e ۹ - ۲ حاپ ...) তাহার পর্বতশৃংবাসিন জুলু পাৰ্বতীর সেই হস্তৃচিহ্ন আমারই মিনিকে স্মরণ র্করাইয়া দিল । আমি ੋਂ ਬੱੋਣ ডাকাইয়া পাঠাইলা মন্ত্ৰপুত্র ইহাতে তৃ-নৃপত্তি উঠিয়ছিল। স্কি,ফ্লাস্থিা কিছুতে কর্ণপাত श्ै না। রাঙাচেলি-পরা কপালে-চন্দন-শ্লাকা శ్రf: মিনি সলজ্জভাবে আমার কাছে আসিয়া দাডাইল L. — K. | [> }مي* ه -یہ۔ তাহাকে দেখিয়া কাবুলিওয়ালা প্রথমটা থতমত থাইয়া গেল, তাহাদের পুরাতন আলাপ জমাইতে পারিল না। অবশেষে হাসিয়া কহিল, ”খোধী, তোমি সস্বরবাড়ি ঘুবিস ?” ইfi( ? -5J7&Y乙 |
|||
⚫ | |||
{{gap}}তাহাকে দেখিয়া কাবুলিওয়ালা প্রথমটা থতমত খাইয়া গেল, তাহাদের পুরাতন আলাপ জমাইতে পারিল না। অবশেষে হাসিয়া কহিল, “খােঁখী, তােমি সসুরবাড়ি যাবিস?” |
|||
台*熹、 হইয়া উঠিল । ,a) م! ہمہ ۔اور 2:ہ ہ، ۃ <f |
|||
⚫ | মিনি চলিয়া গেলে একটা গভীর |
||
⚫ | |||
আমি একখানি নোট লইয়া তাহাকে দিলাম। বলিলাম, ইহাত, छूमि |
|||
حري মেয়ের কাছে ফিরিয়া যাও ; তোমাদের মিলনস্থাখে আমার |
|||
⚫ | {{gap}}মিনি চলিয়া গেলে একটা গভীর দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া রহমত মাটিতে বসিয়া পড়িল। সে হঠাৎ স্পষ্ট বুঝিতে পারিল, তাহার মেয়েটিও ইতিমধ্যে এইরূপ বড়াে হইয়াছে, তাহার সঙ্গেও আবার নৃতন আলাপ করিতে হইবে— তাহাকে ঠিক পূর্বের মতো তেমনটি আর পাইবে না। এ আট বৎসরে তাহার কী হইয়াছে তাই বা কে জানে। সকালবেলায় শরতের স্নিগ্ধ রৌদ্রকিরণের মধ্যে সানাই বাজিতে লাগিল, রহমত কলিকাতার এক গলির ভিতরে বসিয়া আফগানিস্থানের এক মরুপর্বতের দৃশ্য দেখিতে লাগিল। |
||
ತಣ್ಣ ੇ হউক ।” |
|||
{{gap}}আমি একখানি নােট লইয়া তাহাকে দিলাম। বলিলাম, “রহমত, তুমি দেশে তােমার মেয়ের কাছে ফিরিয়া যাও; তোমাদের মিলনসুখে আমার মিনির কল্যাণ হউক।” |