পাতা:ভারতবর্ষ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৬: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা
Titodutta (আলোচনা | অবদান)
++
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Rh|৬০|ভারতবর্ষ|}}
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
বৈজ্ঞানিক সফলতার মহত্ত্ব আমরা স্বীকার করি; কিন্তু স্বীকার করিয়াও, তোমাদের যে সভ্যতা হইতে বড়ে বড়ো সহরে এমন রূঢ় আচার, এমন অবনত ধর্ম্মনীতি এবং বাহ্যশোভনতার এমন বিকার উৎপন্ন হইয়াছে, সে সভ্যতাকে আমরা সমস্ত মন দিয়া প্রশংসা করা অসম্ভব দেখি। তোমরা যাহাকে উন্নতিশীল জাত বল আমরা তাহা নই এ কথা মানিতে রাজি আছি— কিন্তু ইহাও দেখিতেছি, উন্নতির মূল্য সর্ব্বনেশে হইতে পারে। তোমাদের আর্থিক লাভের চেয়ে আমাদের ধর্ম্ম্নৈতিক লাভকেই আমরা শিরোধার্য্য করি—এবং তোমাদের সেই সম্পদ হইতে যদি বঞ্চিত হইতে হয়, সে-ও স্বীকার, তবু আমাদের যে সকল আচার-অনুষ্ঠান আমাদের ধর্মলাভকে সুনিশ্চিত করিয়াছে, তাহাকে আমরা শেষ পর্য্যন্ত আঁকড়িয়া ধরিবার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
\ge ভারতবর্ষ।

می بایستی بیخستیتوابسته
{{gap}}এই গেল প্রথম পত্র। দ্বিতীয় পত্রে লেখক অর্থনৈতিক-অবস্থাসম্বন্ধে আলোচনা করিয়াছেন। তিনি বলেন, আমাদের যাহা দরকার তাহাই আমরা উৎপন্ন করি, আমরা যাহ উৎপন্ন করি, তাহা আমরাই খাই । অন্তজাতের উৎপন্নদ্রব্য আমরা চাহি নাই, আমাদের দরকারও হয় নাই । আমাদের মতে সমাজের স্থিতি রক্ষা করিতে হইলে, তাহার আর্থিক স্বাধীনতা থাকা চাই। বৃহৎ বিদেশী বাণিজ্য সামাজিক ভ্রষ্টতার একটা নিশ্চিত কারণ। .
বৈজ্ঞানিক সফলতার মহত্ত্ব আমরা স্বীকার করি—কিন্তু স্বীকার করিয়াও, তোমাদের যে সভ্যতা হইতে বড় বড় সহরে এমন রূঢ় আচার, এমন অবনত ধৰ্ম্মনীতি এবং বাহশোভনতার এমন বিকার উৎপন্ন হইয়াছে, সে সভ্যতাকে আমরা সমস্ত মন দিয়া প্রশংসা করা অসম্ভব দেখি । তোমরা যাহাকে উন্নতিশীল জাত বল, আমরা তাহ নই, এ কথা মানিতে রাজি আছি—কিন্তু ইহাও দেখিতেছি, উন্নতির মূল্য সৰ্ব্বনেশে হইতে পারে । তোমাদের আর্থিক লাভের চেয়ে আমাদের ধৰ্ম্মনৈতিক লাভকেই আমরা শিরোধাৰ্য্য করি—এবং তোমাদের সেই সম্পদ হইতে যদি বঞ্চিত হইতে হয়, সে-ও স্বীকার, তবু আমাদের যে সকল আচার-অনুষ্ঠান আমাদের ধৰ্ম্মলাভকে সুনিশ্চিত করিয়াছে, তাহাকে আমরা শেষ পর্য্যন্ত আঁকড়িয়া ধরিবার জন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ
এই গেল প্রথম পত্র। দ্বিতীয় পত্রে লেখক অর্থনৈতিক-অবস্থাসম্বন্ধে আলোচনা করিয়াছেন। তিনি বলেন, আমাদের যাহা দরকার তাহাই আমরা উৎপন্ন করি, আমরা যাহ উৎপন্ন করি, তাহা আমরাই খাই । অন্তজাতের উৎপন্নদ্রব্য আমরা চাহি নাই, আমাদের দরকারও হয় নাই । আমাদের মতে সমাজের স্থিতি রক্ষা করিতে হইলে, তাহার আর্থিক স্বাধীনতা থাকা চাই। বৃহৎ বিদেশী বাণিজ্য সামাজিক ভ্রষ্টতার একটা নিশ্চিত কারণ। .
তোমরা যাহা খাইতে চাও, তাহা তোমরা উৎপন্ন করিতে পার না,
তোমরা যাহা খাইতে চাও, তাহা তোমরা উৎপন্ন করিতে পার না,
তোমাদিগকে যাহা উৎপন্ন করিতে হয়, তাহা তোমরা ফুরাইতে পার बl । eधंॉरभंद्र मां८ग्न ७भनङब्र cरुमांप्दघ्नांब्र शंछ cठांभांप्लव्र लब्रकांब्र, যেখানে তোমাদের কারখানার মাল চালাইতে পার, এবং খাদ্য এবং কৃষিজাত দ্রব্য কিনিতে পার। অতএব যেমন করিয়া হোঁক্‌, চীনকে
তোমাদিগকে যাহা উৎপন্ন করিতে হয়, তাহা তোমরা ফুরাইতে পার बl । eधंॉरभंद्र मां८ग्न ७भनङब्र cरुमांप्दघ्नांब्र शंछ cठांभांप्लव्र लब्रकांब्र, যেখানে তোমাদের কারখানার মাল চালাইতে পার, এবং খাদ্য এবং কৃষিজাত দ্রব্য কিনিতে পার। অতএব যেমন করিয়া হোঁক্‌, চীনকে