পাতা:গল্পগুচ্ছ (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৬৮: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh||অধ্যাপক|৩৭১}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
সহকারে বাচালতা প্রকাশ করিতেছিলাম; আলোচনা কিয়দ্দূর অগ্রসর হইবামাত্র কিরণ উঠিয়া গেল, এবং অনতিকাল পরেই সম্মুখের বারান্দায় একটা তােলা উনান এবং রাঁধিবার সরঞ্জাম আনিয়া রাখিয়া ভবনাথবাবুকে ভর্ৎসনা করিয়া বলিল, “বাবা, কেন তুমি মহীন্দ্রবাবুকে ঐ-সকল শক্ত কথা লইয়া বৃথা বকাইতেছ। আসুন মহীন্দ্রবাবু, তার চেয়ে আমার রান্নায় যােগ দিতে কাজে লাগবে। |
|||
জধ্যাপক ÓጻU |
|||
BBBB BB BBB BDDBDDS BD DBBBB DDD DBBD DDD উঠিয়া গেল, এবং অনতিকাল পরেই সম্মখেয় বারালায় একটা তোলা উনাম এবং ब्रॉथिबाङ्ग नब्रजाध वानिम्ना ब्राथिब्रा छदनाथवादक ठरनिना कब्रिब्रा बर्मणण, “बाया, कन তুমি মহীন্দ্রবাবকে ঐ-সকল শম্ভ কৰা লইয়া বখা ককাইতেছ। আসন মহীলাবাব, তার চেয়ে আমার রাস্নায় যোগ দিলে কাজে লাগিবে।" |
|||
{{gap}}ভবনাথবাবুর কোনাে দোষ ছিল না, এবং কিরণ তাহা অবগত ছিল। কিন্তু ভবনাথবাবু অপরাধীর মতাে অনুতপ্ত হইয়া ঈষৎ হাসিয়া বলিলেন, “তা বটে! আচ্ছা ও কথাটা আর-একদিন হইবে।” এই বলিয়া নিরুদ্বিগ্নচিন্তে তিনি তাঁহার নিত্যনিয়মিত অধ্যয়নে নিযুক্ত হইলেন। |
|||
छवनाथवाद्मग्न काळना नाश झ्णि ना, 4ष९ किञ्चन ठाश अक्नठ इिज । किन्ट्र ভবনাথবাব, অপরাধীর মতো অনন্তপ্ত হইয়া ঈষৎ হাসিয়া বলিলেন, “তা বটে। आश e कथाप्ले श्राब्र-धकमिन शश्व ” ४ाई दणिग्ना निब्रह्मयिग्नीध्रस ठिान ठाँशब्र निष्ठानिग्नभिष्ठ अथाब्रट्न निबद्दल इक्वेट्जन । |
|||
{{gap}}আবার আর-একদিন অপরাহ্ণে আর-একটা গুরুতর কথা পাড়িয়া ভবনাথবাবুকে স্তম্ভিত করিয়া দিতেছি এমন সময় মাঝখানে আসিয়া কিরণ কহিল, “মহীন্দ্রবাবু, অবলাকে সাহায্য করিতে হইবে। দেয়ালে লতা চড়াইব, নাগাল পাইতেছি না, আপনাকে এই পেরেকগুলি মারিয়া দিতে হইবে।” আমি উৎফুল্ল হইয়া উঠিয়া গেলাম, ভবনাথ-বাবুও প্রফুল্লমনে পড়িতে বসিলেন। |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | {{gap}}এমনি প্রায় যখনই ভবনাথবাবুর কাছে আমি ভারী কথা পাড়িবার উপক্রম করি, কিরণ একটা-না-একটা কাজের ছুতা ধরিয়া ভঙ্গ করিয়া দেয়। ইহাতে আমি মনে মনে পুলকিত হইয়া উঠিতাম; আমি বুঝিতাম যে, কিরণের কাছে আমি ধরা পড়িয়াছি; সে কেমন করিয়া বুঝিতে পারিয়াছে যে, ভবনাখবাবুর সহিত তত্ত্বালােচনা আমার জীবনের চরম সুখ নহে। |
||
⚫ | |||
“মহীন্দ্রবাব, দটা আম পাকিয়াছে, আপনাকে ডাল নামাইয়া ধরিতে হইবে।” |
|||
⚫ | |||
⚫ | কী উদ্ধার, কী |
||
⚫ | |||
⚫ | {{gap}}কী উদ্ধার, কী মুক্তি। অকূল সমুদ্রের মাঝখান হইতে এক মুহূর্তে কী সুন্দর কূলে আসিয়া উঠিতাম। অনন্ত আকাশ ও বাহ্যবস্তু সম্বন্ধে সংশয়জাল যতই দুশ্চ্ছেদ্য জটিল হউক না কেন, কিরণের বেগুনের খেত বা আমতলা সম্বন্ধে কোনাে-প্রকার দুরূহতা ও সন্দেহের লেশমাত্র ছিল না। কাব্যে বা উপন্যাসে তাহা উল্লেখযোগ্য নহে কিন্তু জীবনে তাহা সমুদ্রবেষ্টিত দ্বীপের ন্যায় মনােহর। মাটিতে পা ঠেকা যে কী আরাম তাহা সে-ই জানে যে বহুক্ষণ জলের মধ্যে সাঁতার দিয়াছে। আমি এতদিন কল্পনায় যে প্রেমসমুদ্র সৃজন করিয়াছিলাম তাহা যদি সত্য হইত তবে সেখানে চিরকাল যে কী করিয়া ভাসিয়া বেড়াইতাম তাহা বলিতে পারি না। সেখানে আকাশও অসীম, সমুদ্রও অসীম, সেখান হইতে আমাদের প্রতিদিবসের বিচিত্র জীবনযাত্রার সীমাবদ্ধ ব্যাপার একেবারে নির্বাসিত, সেখানে তুচ্ছতার লেশমাত্র নাই, সেখানে কেবল ছন্দে লয়ে সংগীতে ভাব ব্যক্ত করিতে হয়, এবং তলাইতে গেলে কোথাও তল পাওয়া |