মানসী/গোধূলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
Mahir256 মানসী/গোধূলি (মানসী) পাতাটিকে মানসী/গোধূলি শিরোনামে কোনো পুনর্নির্দেশনা ছাড়াই স্থানান্তর করেছেন
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=2 to=2/>
 
{{শীর্ষক
|শিরোনাম= [[../]]
|আদ্যক্ষর=গ
|অনুচ্ছেদ = গোধূলি
|পূর্ববর্তী = [[../অহল্যার প্রতি/]]
|পরবর্তী = [[../উচ্ছৃঙ্খল/]]
|টীকা =
|লেখক =রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
|বছর =
|প্রবেশদ্বার =
|আদ্যক্ষর=গ|অনুচ্ছেদ=গোধূলি|পূর্ববর্তী=[[../অহল্যার প্রতি/]]|পরবর্তী=[[../উচ্ছৃঙ্খল/]]}}
}}
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=2২৩২ to=2২৩২/>
<div style="padding-left:2em;">
<poem>
অন্ধকার তরুশাখা দিয়ে
সন্ধ্যার বাতাস বহে যায়।
আয়, নিদ্রা, আয় ঘনাইয়ে
শ্রান্ত এই আঁখির পাতায়।
কিছু আর নাহি যায় দেখা,
কেহ নাই, আমি শুধু একা—
মিশে যাক জীবনের রেখা
বিস্মৃতির পশ্চিমসীমায়।
নিষ্ফল দিবস অবসান—
কোথা আশা, কোথা গীতগান!
শুয়ে আছে সঙ্গীহীন প্রাণ
জীবনের তটবালুকায়।
দূরে শুধু ধ্বনিছে সতত
অবিশ্রাম মর্মরের মতো,
হৃদয়ের হত আশা যত
অন্ধকারে কাঁদিয়া বেড়ায়।
আয় শান্তি, আয় রে নির্বাণ,
আয় নিদ্রা, শ্রান্ত প্রাণে আয়!
মূর্ছাহত হৃদয়ের’পরে
চিরাগত প্রেয়সীর প্রায়
আয়, নিদ্রা আয়!
 
 
</poem>
</div>