মানসী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
|অনুচ্ছেদ =
|পূর্ববর্তী =
|পরবর্তী = [[/সূচনাউপহার/]]
|টীকা = ''মানসী'' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যৌবনকালে রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। প্রকাশকাল ১০ পৌষ, ১২৯৭ (১৮৯০ খ্রিষ্টাব্দ)। এই কাব্যগ্রন্থের অনেকগুলি কবিতা গাজিপুরে রচিত হয়। ''মানসী'' কাব্যগ্রন্থটি কাব্যকলায় কবিগুরু ''রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের'' পূর্ণবিকাশের প্রথম পরিচয় যেখানে তিনি নানাবিধ ছন্দের সফল শৈল্পিক প্রয়োগ করেছেন। এখানে তিনি যুক্তাক্ষরকে পূর্ণ মূল্য দিয়ে অর্থাৎ দুই মাত্রা ধরে ছন্দের প্রয়োগ করেন। ড. ক্ষুদিরাম দাসের ভাষায়, ''খাঁটি বাংলায় মাত্রাবৃত্ত ছন্দের অনায়াস স্ফুরণের যে প্রাথমিক চপলতা তা ‘মানসী’র কতকগুলো কবিতায় প্রাপ্তব্য।'' ''মানসী''তে যেমন ছন্দের ক্ষেত্রে কবির প্রতিভার বৈচিত্র্য প্রকাশ পেয়েছে তেমনি এতে কবি মনের রোমান্টিকতা, জীবনদর্শন, বিশ্বসত্তার সঙ্গে মিলনাকুতি, জীবনদেবতার লীলাচেতন, প্রেমভাবনার অতীন্দ্রিয়তার উন্নয়ন ইত্যাদি বিচিত্র বিষয়ও ঠাই পেয়েছে। এ প্রসঙ্গে কবি নিজেই বলেছেন, ''নূতন আবেষ্টনে এই কবিতাগুলি সহসা যেন নবদেহ ধারণ করল। [.......] আমার রচনার এই পর্বেই যুক্ত অক্ষরকে পূর্ণমূল্য দিয়ে ছন্দকে নূতন শক্তি দিতে পেরেছি। ‘মানসী’তেই ছন্দের নানা খেয়াল দেখা দিতে আরম্ভ করেছে। কবির সঙ্গে যেন একজন শিল্পী এসে যোগ দিল।''
|লেখক =রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২০ নং লাইন:
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=7 to=7/>
{{page break}}
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=118 to=1310/>
{{page break}}
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=11 to=14/>
{{page break}}
<pages index="মানসী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu" from=15 to=17/>