পাতা:বিদ্যাসাগর-প্রবন্ধ - শিবাপ্রসন্ন ভট্টাচার্য.pdf/৪৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(কোনও পার্থক্য নেই)

০৯:৩৭, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
বিদ্যাসাগর—প্রবন্ধ।
৪৩

ন্বিত হইলাম। বিদ্যাসাগর মহাশয় এক কথায় নিজের পছন্দ ত্যাগ করিয়া অপর ব্যক্তির পছন্দ অনুমােদন করিলেন, এটা যেন একটু আশ্চর্য্য বােধ হইল। আমি কথা পাড়িলাম তিনি উত্তর করিলেন “আমি ত পাগল হইনাই যে নীলাম্বরের সহিত শালের বিচার করিব।” আমি ইতি পূৰ্ব্বে মুখোপাধ্যায় মহাশয়কে চিনিতাম না, কখন দেখি নাই। বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট পরিচয় পাইলাম। বুঝিলাম যে বিদ্যাসাগর মহাশয় অন্যায় তর্ক করেন না। এমন লােককে একগুঁয়ে বলাটা অন্যায় অভিযােগ নয় কি? আমি বলি না, আর যিনি যাহা বলিতে হয় বলুন। যিনি কার্য্যশীল, কর্ত্তব্যনিষ্ট তাঁহারই এরূপ একাগ্রতা, আত্মনির্ভরতা সর্ব্বদাই বাঞ্ছনীয় বিদ্যাসাগর মহাশয়ের জীবনে ইহার দৃষ্টান্ত বিস্তর।

চতুর্থকথা—আত্মমর্যাদা-মান-সম্রম।

 পাঁচজন একত্র সমাজবদ্ধ হইয়া বাস করিতে হইলে সকলেই যে এক রকমের লোক