পাতা:বিদ্যাসাগর-প্রসঙ্গ.pdf/৫৯: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
“যদি দরকার হয়, কলেজের অবকাশের পর আমি এই বিষয়ে সরকারী—
“যদি দরকার হয়, কলেজের অবকাশের পর আমি এই বিষয়ে সরকারী—


{{gap}}সুতরাং অধিকতর কেতাদুরস্ত—পত্র লিখিব।”<ref>ডাঃ ব্যালান্টাইনের কলিকাতা সংস্কৃত কলেজ-সম্পর্কীয় বিপোর্ট ও বিদ্যাসাগরের পত্র দুইখানি বঙ্গীয় গভর্ন্মেন্টের দপ্তরখানা হইত গৃহীত।</ref>}}
{{gap}}সুতরাং অধিকতর কেতাদুরস্ত—পত্র লিখিব।”<ref>ডাঃ ব্যালান্টাইনের কলিকাতা সংস্কৃত কলেজ-সম্পর্কীয় বিপোর্ট ও বিদ্যাসাগরের পত্র দুইখানি বঙ্গীয় গভর্ন্মেন্টের দপ্তরখানা হইত গৃহীত।</ref>


{{gap}}এই পত্রখানিতে সুফল ফলিয়াছিল। বিদ্যাসাগর নিজের ব্যবস্থিত শিক্ষাপ্রণালী অনুসরণ করিবার স্বাধীনতা লাভ করিয়াছিলেন। তাঁহার শিক্ষাপ্রণালী যে সুফলপ্রসূ হইয়াছিল, তাহা না বলিলেও চলে। এই সাফল্যের একটি প্রধান কারণ,—নিজের তাঁবে ঠিক ধরণের লোক বাছিয়া লইবার অদ্ভুত ক্ষমতা বিদ্যাসাগরের ছিল। সংস্কারের ফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র-সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে বাড়িয়া গিয়াছিল। শিক্ষা-পরিষদ সন্তুষ্ট হইয়া ১৮৫৪, জানুয়ারি মাস হইতে দ্বিদ্যাসাগরের বেতন বাড়াইয়া তিন শত টাকা করিয়া দেন।
{{gap}}এই পত্রখানিতে সুফল ফলিয়াছিল। বিদ্যাসাগর নিজের ব্যবস্থিত শিক্ষাপ্রণালী অনুসরণ করিবার স্বাধীনতা লাভ করিয়াছিলেন। তাঁহার শিক্ষাপ্রণালী যে সুফলপ্রসূ হইয়াছিল, তাহা না বলিলেও চলে। এই সাফল্যের একটি প্রধান কারণ,—নিজের তাঁবে ঠিক ধরণের লোক বাছিয়া লইবার অদ্ভুত ক্ষমতা বিদ্যাসাগরের ছিল। সংস্কারের ফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র-সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে বাড়িয়া গিয়াছিল। শিক্ষা-পরিষদ সন্তুষ্ট হইয়া ১৮৫৪, জানুয়ারি মাস হইতে দ্বিদ্যাসাগরের বেতন বাড়াইয়া তিন শত টাকা করিয়া দেন।