পাতা:সিরাজদ্দৌলা - অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়.pdf/১৪৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

SumitaBot (আলোচনা | অবদান)
বট গুগল ওসিআর থেকে প্রাপ্ত লেখা যোগ করছে
 
Kazimizanur (আলোচনা | অবদান)
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{rh||দূতের লাঞ্ছনা|১৩৩}}
{{rule}}
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
ইংরাজ-দরবারের প্রত্যুত্তর পাইবার জন্য কলিকাতায় রাজদূত পাঠাইবার আয়োজন করিতে লাগিলেন।
দূতের লাঞ্ছনা । >\。

LSL LMSMSeeLSeMMALSeLSLeASeMeSLALeSeLLSeLSLLL MeLMeTLLSLSLeeeLLLLSLLSSL SMLeLSeLLLLSLLLTLMeeL TALSTeMSMLALMMLSLLMAASLLLAAA
{{gap}}এই সময় হইতে সিরাজদ্দৌলা যেরূপ সতর্ক পাদবিক্ষেপে ধীরে ধীরে গন্তব্যপথে অগ্রসর হইতে আরম্ভ করিয়াছিলেন, ইতিহাসে তার যথোপযুক্ত আলোচনা হয় নাই; সেই জন্য কেহ অজ্ঞতাবশতঃ, কেহ বা স্বার্থসাধনের জন্য তাহার অযথা কলঙ্ক রটনা করিয়া গিয়াছেন। ইংরাজেরা যে সহজে দুর্গ প্রাচীর চূর্ণ করিতে সম্মত হইবেন না, সে কথা কাহারও অবিদিত ছিল না। ভাল হউক আর মন্দ হউক, তাঁহারা যখন একবার মুসলমান নবাবের দুর্বলতার অবসর পাইয়া মুসলমান রাজ্যে দুর্গরচনা করিয়া লইয়াছেন, তখন সহসা যে তাঁহাদিগকে সাধারণ বণিকসমিতির ন্যায় পদানত করা সহজ হইবে না, সিরাজদ্দৌলাও তাহা বুঝিতেন;-সেইজন্য একজন সামান্য রাজদূত না পাঠাইয়া, সম্ভ্রান্ত সুকৌশলসম্পন্ন প্রতিভাশালী ব্যক্তিকে দৌত্যকার্য্যে নিয়োগ করিবার জন্য খোজা বাজিদের উপর এই দৌত্যকার্য্যের ভার সমর্পিত হইল; সিরাজদ্দৌলার আশা ছিল যে, হয় তাঁহার পরামর্শে ও সদুপদেশে ইংরাজের মতিভ্রম দূর হইবে, এবং বিনা রক্তপাতে ইংরাজের সহিত কলহবিবাদ নীরবে মীমাংসিত হইয়া যাইবে।
priklar

ইংরাজ-দরবারের প্রত্যুত্তর পাইবার জন্য কলিকাতায় রাজদূত পঠাইदांद्र थांब्रांख्न कब्रिड व्गांगिन
{{gap}}খোজা বাজিদ চেষ্টার ত্রুটি করিলেন না। তিনি যথাসময়ে কলিকাতার ইংরাজ-দরবারে উপনীত হইয়া একে একে সকল কথা বুঝাইয়া বলিলেন;-কিন্তু সে কথায় কেহ কর্ণপাত করিল না। বরং হিতে বিপরীত হইল। ইংরাজের নবাবের পত্রের কোনরূপ প্রত্যুত্তর না দিয়া, সেই সন্ত্রান্ত রাজদূতকে অশেষ প্রকারে লাঞ্ছিত ও অপমানিত করিয়া নগর-বহিষ্কৃত করিয়া দিলেন! ইহা কাহারও স্বকপোল-কল্পিত
এই সময় হইতে সিরাজদ্দৌলা যেরূপ সতর্ক পাদবিক্ষেপে ধীরে ধীরে গন্তব্যপথে অগ্রসর হইতে আরম্ভ করিয়াছিলেন, ইতিহাসে তাহার যথোপযুক্ত আলোচনা হয় নাই ; সেই জন্য কেহ অজ্ঞতাবশতঃ, কেহ বা স্বার্থসাধনের জন্য র্তাহার অযথা কলঙ্ক রটনা করিয়া গিয়াছেন। ইংরাজেরা যে সহজে দুর্গপ্রাচীর চুর্ণ করিতে সন্মত হইবেন না, সে কথা কাহারও অবিদিত ছিল না। ভাল হউক আর মন্দ হউক, তাহারা যখন একবার মুসলমান নবাবের দুর্বলতার অবসর পাইয়া মুসলমান রাজ্যে দুৰ্গরচনা করিয়া লইয়াছেন, তখন সহসা যে তাহাদিগকে সাধারণ বণিকসমিতির ন্যায় পদানত করা সহজ হইবে না, সিরাজদ্দৌলাও তাহা বুঝিতেন ;- সেইজন্য একজন সামান্য রাজদূত না পাঠাইয়া, সন্ত্রান্ত সুকৌশলসম্পন্ন প্ৰতিভাশালী ব্যক্তিকে দৌত্যকাৰ্য্যে নিয়োগ করিবার জন্য খোজা বাজিদের উপর এই দৌত্যকাৰ্য্যের ভার সমৰ্পিত হইল ; সিরাজদ্দৌলার আশা ছিল যে, হয় তা তাহার পরামর্শে ও সদুপদেশে ইংরাজের মতিভ্ৰম দূর হইবে, এবং বিনা রক্তপাতে ইংরাজের नश्ऊि कळशविश्वां नौद्भव शैौभांशनिऊ छ्हेंब्रा शांक्षेत्र
*
খোজা বাজিদ চেষ্টার ত্রুটি করিলেন না। তিনি যথাসময়ে কলিকাতার ইংরাজ-দরবারে উপনীত হইয়া একে একে সকল কথা বুঝাইয়া বলিলেন;–কিন্তু সে কথায় কেহ কৰ্ণপাত করিল না। বরং হিতে বিপরীত হইল। ইংরাজেরা নবাবের পত্রের কোনরূপ প্ৰভুত্তর না। দিয়া, সেই সম্রান্ত রাজদূতকে অশেষ প্রকারে লাহিত ও অপমানিত করিয়া নগর-বহিস্কৃত করিয়া দিলেন। ইহা কাহারও স্বকপোল-কল্পিত