পাতা:বাংলা শব্দতত্ত্ব - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ShahadatHossain (আলোচনা | অবদান)
বট অনাকাঙ্ক্ষিত ফাঁক সরাচ্ছে, কোন সমস্যা?
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
চলিত আছে। একটা মুখের বুলির পথ, আর-একটা পুঁথির বুলির পথ।
চলিত আছে। একটা মুখের বুলির পথ, আর-একটা পুঁথির বুলির পথ।
দুই-একজন সাহসিক বলিতে শুরু করিয়াছেন যে, পথ এক মাপের হইলে সকল
দুই-একজন সাহসিক বলিতে শুরু করিয়াছেন যে, পথ এক মাপের হইলে সকল
পক্ষেই সুবিধা । অথচ ইহাতে বিস্তর লোকের অমত । এমন-কি তারা এতই
পক্ষেই সুবিধা। অথচ ইহাতে বিস্তর লোকের অমত। এমন-কি তারা এতই
বিচলিত যে, সাধু ভাষার পক্ষে তাঁরা যে ভাষা প্ৰয়োগ করিতেছেন তাহাতে
বিচলিত যে, সাধু ভাষার পক্ষে তাঁরা যে ভাষা প্ৰয়োগ করিতেছেন তাহাতে
বাংলা ভাষায় আর যা-ই হোক, সাধুতার চর্চা হইতেছে না।
বাংলা ভাষায় আর যা-ই হোক, সাধুতার চর্চা হইতেছে না।
২০ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
কসুর করেন নাই। ভাবিয়াছিলাম চারি দিকের তাপটা কমিলে ঠাণ্ডার
কসুর করেন নাই। ভাবিয়াছিলাম চারি দিকের তাপটা কমিলে ঠাণ্ডার
সময় আমার কথাটা পাড়িয়া দেখিব। কিন্তু বুবিয়াছি সে অামার জীবিত-কালের
সময় আমার কথাটা পাড়িয়া দেখিব। কিন্তু বুবিয়াছি সে অামার জীবিত-কালের
মধ্যে ঘটিবার আশা নাই । অতএব আর সময় নষ্ট করিব না।
মধ্যে ঘটিবার আশা নাই। অতএব আর সময় নষ্ট করিব না।


{{ফাঁক}}ছোটোবেলা হইতেই সাহিত্য রচনায় লাগিয়াছি। বোধ করি সেই-জন্যই
{{ফাঁক}}ছোটোবেলা হইতেই সাহিত্য রচনায় লাগিয়াছি। বোধ করি সেই-জন্যই