পাতা:নূতনের সন্ধান - সুভাষচন্দ্র বসু.pdf/১৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ বট পরিষ্কার করছে, কোন সমস্যা? |
||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
শিশুবৎ, কেবল কৃপার ও উপদেশের পাত্র—সে সমাজে মনুষ্য সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। আমরা মুখে বলি—“প্রাপ্তে তু |
শিশুবৎ, কেবল কৃপার ও উপদেশের পাত্র—সে সমাজে মনুষ্য সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। আমরা মুখে বলি—“প্রাপ্তে তু যোড়শবর্ষে পুত্রং মিত্র বদচিরেৎ”—কিন্তু ব্যবহারে বয়স্ক পুত্রকে শিশুজ্ঞান করিয়া থাকি, যদিও সে পুত্র সাবালক হইয়া বি, এ, এম্, এ, পাশ করিয়াছে। চল্লিশ বৎসর প্রাপ্ত হইয়াও পুত্র খোকার ন্যায় ব্যবহার পায়—এরূপ ঘটনা বিরল নয়। আর দুঃখের বিষয় এই, আমরা এরূপ ব্যাপারে লজ্জা বোধ না করিয়া গৌরব অনুভব করিয়া থাকি! প্রৌঢ়াবস্থা প্রাপ্ত হইয়া যাহাদের নাবালকত্ব ঘুচে না, তাহাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণের জন্য সাইমন কমিশন এদেশে আসিলে কি বিস্মিত হইবার কোনও হেতু আছে? |
||
{{gap}}হিন্দুজাতি ত গর্ব্ব করিয়া থাকে যে তাহারা মাতৃমূর্ত্তির ভিতর দিয়া ভগবানের আরাধনা করিয়া থাকে এবং তাহারা বাল- |
{{gap}}হিন্দুজাতি ত গর্ব্ব করিয়া থাকে যে তাহারা মাতৃমূর্ত্তির ভিতর দিয়া ভগবানের আরাধনা করিয়া থাকে এবং তাহারা বাল-গোপাল রূপের মধ্যে ভগবানকে পাইয়াছে। কিন্তু আমি হিন্দুজাতিকে জিজ্ঞাসা করি, একবার বুকে হাত দিয়া বলুন—“আমাদের সমাজে বর্ত্তমান সময়ে ঘরে এবং বাহিরে আমরা মাতৃজাতির সম্মান রক্ষা করিতে পারিতেছি কিনা—এবং আমাদের সমাজে বালক ও |
||
যুবকেরা মনুষ্যোচিত ব্যবহার পায় কি না?” |
যুবকেরা মনুষ্যোচিত ব্যবহার পায় কি না?” |
||