পাতা:ত্রৈলোক্যনাথ রচনাসংগ্রহ.djvu/৪৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বট পরিষ্কার করছে, কোন সমস্যা?
বট পরিষ্কার করছে, কোন সমস্যা?
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:
{{gap}}ষাঁড়েশ্বর সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ষাঁড়েশ্বর বলিলেন,— “হয়তো ছোকরা মদ খাইয়া আসিয়াছিল! চক্ষু দুইটা যেন জবাফুলের মত, দেখিতে পান নাই?”
{{gap}}ষাঁড়েশ্বর সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ষাঁড়েশ্বর বলিলেন,— “হয়তো ছোকরা মদ খাইয়া আসিয়াছিল! চক্ষু দুইটা যেন জবাফুলের মত, দেখিতে পান নাই?”


{{gap}}নিরঞ্জন বলিলেন,— “ও কথা বলিও না! যারা মদ খায়, তারা খায়। কে মদ-মুরগী খায়, তা সকলেই জানে। পরের নামে মিথ্যা অপবাদ দিও না।"
{{gap}}নিরঞ্জন বলিলেন,— “ও কথা বলিও না! যারা মদ খায়, তারা খায়। কে মদ-মুরগী খায়, তা সকলেই জানে। পরের নামে মিথ্যা অপবাদ দিও না।”


{{gap}}ষাঁড়েশ্বর উত্তর করিলেন,— “সকলে শুনিয়া থাকুন, ইনি বলিলেন, —'যে, আমি মদ-মুরগী খাই।' আমি ইহার নামে মানহানির মকদ্দমা করিব। এ'র হাড় কয়খানা জেলে পচাইব।"
{{gap}}ষাঁড়েশ্বর উত্তর করিলেন,— “সকলে শুনিয়া থাকুন, ইনি বলিলেন, —'যে, আমি মদ-মুরগী খাই।' আমি ইহার নামে মানহানির মকদ্দমা করিব। এ'র হাড় কয়খানা জেলে পচাইব।”


{{gap}}গোবৰ্দ্ধন শিরোমণি বলিলেন,— “ক্ষেত্ৰচন্দ্ৰ মদ খান, কি না খান, তাহা আমি জানি না। তবে তিনি যে যবনের জল খান, তাহা জানি। সেই যারে বলে 'বরখ', সাহেবেরা কলে যাহা প্ৰস্তুত করেন, ক্ষেত্ৰচন্দ্ৰ সেই বরখ খান। গদাধর ঘোষ ইহা স্বচক্ষে দেখিয়াছে।”
{{gap}}গোবৰ্দ্ধন শিরোমণি বলিলেন,— “ক্ষেত্ৰচন্দ্ৰ মদ খান, কি না খান, তাহা আমি জানি না। তবে তিনি যে যবনের জল খান, তাহা জানি। সেই যারে বলে 'বরখ', সাহেবেরা কলে যাহা প্ৰস্তুত করেন, ক্ষেত্ৰচন্দ্ৰ সেই বরখ খান। গদাধর ঘোষ ইহা স্বচক্ষে দেখিয়াছে।”