প্রবাদমালা (১৮৬৮)/আ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"{{শীর্ষক | শিরোনাম = প্রবাদমালা | লেখক = | অনুবাদক = | অনুচ্..." দিয়ে পাতা তৈরি |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
২২:২১, ১৯ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আ
- আউশ ফুরালে আমন।
- আউশে পৌষে মাঘ মরা নির্ব্বংশে।
- আও যাও ঘর তোম্রা, খানে মাঙ্গো দুষমন্ হাম্রা।
- আওয়াজ কর্ত্তে চিত হৈয়ে পড়ে।
- আঁকে কেট্যে ব্রহ্মোত্তর।
- আঁটি চোষা।
- আঁটুনি কসুনি সার।
- আঁতুড় আগ্লান।
- আঁধারে ঢেলা ফেলা।
- আঁধারে মাণিক শুয়ে আছে।
- আঁধারে পায়ে তেল দেওয়া।
- আক্কাটা মানুষ।
- আকাশ ভেদী কথা।
- আকাশে গ্রহণ লাগ্লে সকলেই দেখে।
- আকাশে ফাঁদ পেতে বনের পাখি মারে।
- আকাশের চাঁদে বানরের ভালে, শ্বেত চামরে ঘোড়ার লোমে।
- আকুণ্ড কুণ্ড বাহির করা।
- আগ্লাঙ্গ্লা যেমন যায়, পাচ্লাঙ্লা তেমনই যায়।
- আগুন লাগ্লে কূপ খনন করা।
- আগে আপন চরকায় তেল দেও।
- আগে গেলেও ভেড়ের ভেড়ে, পিছে গেলেও ভেড়ের ভেড়ে।
- আগে জামাই কাঁঠাল খান্না, শেষে জামাই ভোঁতাও পান্না।
আগে জেলে ছিল ভাল জাল দড়ি বুনে।
কি কাল করিল জেলে এঁড়ে গরু কিনে।- আগে তেতো শেষে মিটো।
- আগে দুঃখ পিছে সুখ।
- আগে ধর্ম্ম পরে পিতৃলোকের কর্ম্ম।
- আগে ধাক্কা সাম্লা, পশ্চাৎ মক্কায় যাইস্।
- আগে পিঁড়ের জিতি, তবে পেঁড়োয় জিত্ব।
- আগে হাঁটে, পাঁঠা কাটে, প্রদীপ উশ্কোয়, দুই বাঁটে।
- আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।
- আচারে লক্ষ্মী বিচারে পণ্ডিত।
- আচারে লক্ষ্মী বিচারে সরস্বতী।
- আছে গরু না বয় হাল, তার দুঃখ চিরকাল।
- আছে বস্তু নিয়ে বিচার।
- আজ কোন্ ঘাটে মুখ ধুয়ে ছিলে।
- আজ রোজা কাল ঠিকে।
- আজি মরে লক্ষ্মণ ঔষধ দিবে কখন।
- আজি মরে লক্ষ্মণ, ছয় মাসের পথ ঔষধ।
- আটার মধ্যে ঘুণ পেশা।
- আটে পিঠে দড়, তবে ঘোড়ার উপর চড়।
- আঠার মাসে বৎসর করিলে।
- আড় দিক্ যার ঠিক নাই সূত্র ধরে হাতে।
- আড়্ নয়ন বাঁকা ভ্রূ, সেজন নাটের গুরু।
- আড়াই অঙ্গুলি দড়ি, সৃষ্টি যুড়ে বেড়ি।
- আড়াই কড়ার কাসন্দি সহস্র কাকের গোল।
- আতর ওয়ালির বাঁদি ভাল, মেছুনির পদ্মিনী কিছু নয়।
- আত্ম রেখে ধর্ম্ম, তবে পিতৃ লোকের কর্ম্ম।
- আত্মসুখ পর বৈরাগ্য।
- আদরে গোবরে থাকা।
- আদরে ভোজন কি করে ব্যঞ্জন।
- আদা কাঁচ্কলা সম্বন্ধ।
- আদা খেলে, গাইট্টা তো রইল।
- আদাড় গাঁইয়ে শিয়াল বাঘ।
- আদার বেপারি হইয়ে জাহাজের খবর।
- আদেখ্লের ঘটি হলো, জল খেতে খেতে প্রাণটা গেল।
- আপ্ ভালা তো জগৎ ভালা।
- আপন কোথাই পাঁচ কাহন।
- আপন ঘোল কেহই টক্ বলে না।
- আপন ছিদ্র জানে না, পরের ছিদ্র খোঁজে।
- আপন পেট্ ভরিলেই খুষী।
- আপনার আপনি ডোর আর কোপ্নী।
- আপনার কিছু নয়, জগৎ কেবল মায়াময়।
- আপনার কুকুর পথ্য করে কোথায়।
- আপনার ঘরে সবাই রাজা।
- আপনার চক্ষে সুবর্ণ বর্যে, পর চক্ষে রূপা। যত লোক কথা কয় গাপা আর গুপা।
- আপনার ছেলেটী, খায় যেন এতটি, বেড়ায় যেন লাটিমুটি। পরের ছেলেটা খায় যেন এতটা, বেড়ায় যেন বাঁদর টা (বা ডেক্রাটা।)
- আপনি বাঁচিলে বাপের নাম।
- আপনি ভাল তো জগৎ ভাল।
- আপনার দোষ কেউ দেখে না।
- আপনার নাক্ কাটিয়া পরের যাত্রা ভঙ্গ।
- আপ্নার পাঁজি পর্কে দিয়ে দৈবজ্ঞ বেড়ায় মাথায় হাত দিয়ে।
- আপনার পানে চায় না শালি, পর্কে বলে টেবো গালি।
- আপনার পায় আপনি কুড়ুল মারা।
- আপনার বেলায় আঁটি সুঁটি। পরের বেলায় চিম্টি কাটি।
- আপনার বেলায় পাঁচ কড়ায় গণ্ডা।
- আপনার বেলায় পাঁচ কাহন।
- আপনার মান আপনি রাখ, কাটা কাণ চুল দিয়ে ঢাক।
- আপনার মান আপনার ঠাঁই।
- আপনার মুখ আপনি দেখ।
- আপনার হারা ও স্ত্রীর মারা।
- আপনি শুইতে জায়গা পায় না শঙ্করাকে ডাকে।
- আব্রুচি খানা পর্রুচি পরনা।
- আবাগের বেটা ভূত।
- আবালে না নোয় বাঁশ, পাকিলে করে টেঁস্ টেঁস্।
- আম আমড়া কুঁজ্ড়ো ধান, এই কয় নিয়ে বর্দ্ধমান।
- আম না পেয়ে আঁটি চোষা।
- আম ফুরালে আমসি, যৌবন ফুরালে কান্তে বসি।
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি।
- আমড়াগেছে কথা।
- আমড়া তলায় আম্ পেলে কি, আম্তলায় যায়।
- আমরা ফকীর হলাম, দেশেও অকাল হলো।
- আমরা মা মনসার চেলা।
- আমাকে ভূতের বোঝা বৈতে হলো।
- আমার উপর রাজা জোঙ্গড়া লাগিয়াছে।
- আমার এমনি হাথ যশ, এ পাড়ায় যদি খাওয়াই ওষুধ ওপাড়ায় মরে গণ্ডাদশ।
- আমার গ্রহণের শ্রাদ্ধ যত হয়।
- আমার চক্ষে ঠুলি দিয়া লয়ে গেল।
- আমার ছাগল আমি নেজের দিলে কাটিব।
- আমার দাদার স্বাক্ষর।
- আমার দুঃখের দোষর কেহ নাই।
- আমার দুই হাত কাটিলে সমান ব্যথা।
- আমার নাম রণ রঘু, ভিটাতে চরাই ঘুঘু।
- আমার বোবার স্বপ্নের ন্যায় হয়েছে।
- আমার ভরা ভাতে দাগা দিয়াছে।
- আমার মরিতে অবকাশ নাই।
- আমি এমনি দম্ লাগাই, ভেল্কিতে ভেড়া বানাই, দিনে তারা দেখাই।
- আমি কি তোমার পাকা ধানে মৈ দিয়াছি।
- আমি খোয়ে বন্ধনে পড়েছি।
- আমি তীর্থের কাকের ন্যায় বসে আছি।
- আয় বল্দা বুঝে মার।
- আয় হোর্ষে, মোরে ধর্ষে।
- আর একটা পাখী বলে চোক্ গেল।
- আর কাষ্ঠে আগুন নাই মান্দার কাষ্ঠে আগুন।
- আর কোন কর্ম্মে নাইকো দড়, লাউকুট্তে দেন ফালা।
- আর ঢাক্ ঢাক্ গুড়্গুড়ে কায্ কি।
- আর দোকান খুলে কায্ নাই।
- আর নাট্ভিরকুটী করোনা।
- আর ন্যাড়া বেলতলায় যায় না।
- আল্গা পেলে সন্ন্যাসী মাতে।
- আলালের ঘরের দুলাল।
- আলোচাউল দেখ্লে ভেড়ার মুখ চুল্কোয়।
- আশ্কে খাও ফোঁড় গোণনা।
- আশল ঘরে মুষল নাই ঢেঁক্শালে চাঁদোয়া।
- আশাতে পরম দুঃখ, নিরাশাতে সুখ।
- আশায় খেলিছি পাশা।
- আশায় জল সেঁচা।
- আশায় পুড়ালাম বাসা, প্রত্যাশায় মুড়ালাম দাঁড়ি, ভিক্ষা দেও গরিব যাচ্চে বাড়ি২।
- আশার অর্দ্ধেক ভাল। (ফল)
- আশীর্ব্বাদ করি তোমায় মাধার কাটে, মেগে খাওগে চেত্লার হাঁটে।
- আস্তে আজ্ঞা হউক।
- আস্তে যেতে হলো বেলা, তোমার কর্ম্মে কি আমার হেলা।
- আহ্লাদে আট্ খানা।