পাতা:শ্রীমদ্‌ভগবদ্‌গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান)
Text from Google OCR
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৮:৪৯, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

K కిy শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা । আমি কদাচিৎ ছিলাম না, এমন নহে। তুমি বা এই রাজগণ ছিলেন না, এমন নছে । ইহার পরে আমরা সকলে বে থাকিব না, এমন লছে । ১২ । * যুদ্ধে স্বজন-নিধন-সম্ভাবনা দেখিয়া অৰ্জ্জুন অমৃতাপ করিলেন । তাহাতে কৃষ্ণ ইহার পূর্ব শ্লোকে বলিয়াছেন, “যাহার জন্ত শোক করিতে নাই, তাহার জন্য তুমি শোক করিতেছ।” যে মরিবে, তাহার জন্ত শোক করা উচিত নহে কেন, তাহ এই শ্লোকে বুঝাইতেছেন । ভাবাৰ্থ এই যে, “দেখ, কেহ মরে না । দেখ আমি, তুমি, আর এই রাজগণ অর্থাৎ সকলেই চিরস্থায়ী ; পূৰ্ব্বেও সকলেই ছিলাম, এ জীবন ধ্বংসের পর সবাই থাকিবে । যদি থাকিবে, মরিবে না, তবে তাছাদের জন্য শোক করিবে কেন ?” ইহাই হিন্দুধৰ্ম্মের স্থূল কথা—হিন্দুধৰ্ম্মান্তর্গত প্রধান তত্ত্ব । কেবল হিন্দুধৰ্ম্মের নহে, খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মের, বৌদ্ধধৰ্ম্মের, ইসলামধৰ্ম্মের, সকল ধৰ্ম্মের মধ্যে ইহাই প্রধান তত্ত্ব । সে তত্ত্ব এই যে, দেহাদি ব্যতিরিক্ত আত্মা আছে, এবং সেই আত্মা অবিনাশী । শরীরের ধ্বংস হইলেও আত্মা পরকালে বিদ্যমান থাকে। পরকালে আত্মার কি অবস্থা হয়, তদ্বিষয়ে নানা মতভেদ আছে ও হইতে পারে, কিন্তু দেহাতিরিক্ত অথচ দেহস্থিত আত্মা আছেন, এবং তিনি বিনাশ-শূন্ত, অমর, ইহা হিন্দু, খ্ৰীষ্টিয়ান, বৌদ্ধ, ব্রাহ্ম, মুসলমান প্রভৃতি সকলের সন্মত। এই সকল ধৰ্ম্মের ইহাই মূলভিত্তি । এই তত্ত্বের প্রধান প্রতিবাদী বৈজ্ঞানিকেরা । উছায়। ৰলেন, শরীরাতিরিক্ত আর কিছু নাই। শরীরাতিরিক্ত স্থার একট, যে আত্মা আছে, তদ্বিষয়ে কোন প্রমাণ নাই । " SS MAMJSS JSSS SSSS AASAASAASAASAAAS